দেশজুড়ে এখন ৫G-র রাজত্ব। এই দ্রুত গতির ইন্টারনেট পরিষেবার রোলআউটের প্রক্রিয়া রিলায়েন্স জিও এবং এয়ারটেল ব্যবহারকারীরা সমানতালে উপভোগ করছেন। তবে, এখনও অনেক ব্যবহারকারীই রয়েছেন যাঁরা নিজেদের ফোনে ২G বা ৩G নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেন। এই ধরনের ব্যবহারকারীদের বেশিরভাগ অংশেরই কাছে রয়ে𝕴ছে পুরোনো ফোন। যে ফোনে ৪G সাপোর্ট করে না, আর ৫G তো দুরস্ত।
এদিকে, এবার Jio এবং Vodafone-Idea (Vi) সরকারের কাছে দাবি করেছে যে দেশে ২G এবং ৩G নেটওয়ার্ক বন্ধ করা উচিত। প্রত্যেক ব্যবহারকারীকেই নিজেদের ফোনের সিমকে ৪G বা ৫G নেটওয়ার্কে স্থানান্তরিত করতে হবে। এতে ডিজিট্যাল ভারতে নতুন বিকাশ সম্ভব হবে। টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (TRAI) সম্প্রতি ৫G ইকোসিস্টেমের মাধ্যমে ডিজিটাল রূপান্তর সম্পর্কিত একটি পত্র প্রকাশ করার পর থেকেই উভয় টেলিকম অপারেটর এমন𒀰ই পরামর্শ দিয়েছে।
TRAI ভারতে ৫G ইকোসিস্টেম তৈরির চ্যালেঞ্জগুলি কাটিয়ে উঠতে এবং ব্যবহারকারীদের নতুন বিকল্প সরবরাহ করার জন্য পরামর্শ চেয়েছিল। এ♊রপরই Jio এবং Vi সরকারের কাছে দাবি করেছে যে পুরানো নেটওয়ার্ক ব্যবহারকারীদের যত শীঘ্র সম্ভব নতুন নেটওয়ার্কে স্থানান্তরিত হতে হবে।
পৃথিবীর কাছাকাছি এগিয়ে আসছে 𒈔১৩০ꦛ ফুট গ্রহাণু, যা বলছে নাসা!
- ২G এবং ৩G পরিষেবাগুলি বন্ধ করা চ্যালেঞ্জের বিষয়
কিন্তু, সবচেয়ে বড় বিষয় হল যে ২G এবং ৩G পরিষেবাগুলি বন্ধ করে ৪G এবং ৫G তে স্থানান্তর করা এত সহজ নয়। আসলে, এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জটি ৪G এবং ৫G সাপোর্ট করে এমন ফোন এবং ডিভাইসগুলির দামের সঙ্গে সম্পর্কিত। কারণ,ভারতের একটি🍎 বিশাল জনগোষ্ঠী ব্যয়বহুল স্মার্টফোন কিনতে পারেন না। ফলে ২G ও ৩G-র ইন্টারনেট পরিষেবা দেয় এমন সস্তার ফোন ব্যবহার করেন।
ভুল তথ্য দিয়ে গাড়ি বিক্রি? ২০ বছর🏅 পর মারুতি সুজুকির বিরুদ্ধে অভিযোগ গ্রাহকের
এছাড়াও, ৫G সংযোগের জন্য উপলব্ধ পর্যাপ্ত স্পেকট্রামের অভাবও একটি বড় চ্যালেঞ্জ এই ক্ষেত্রে। জিও সরকারকে ৬GHz ব্যান্ড, ফুল সি-ব্যান্ড এবং ২৮GHz ব্যান্ডের পাশাপাশি ই-ব্যান্ড এবং ভি-ব্যান্ড স্পেকট্রাম নিলাম করতে বলেছে, যাতে সারা দেশে আরও ভাল ৫G-এর মতন দ্রূত নেটওয়ার্ক সুবিধা প্রদান করা যায়। তবে এ 🍬ধ🌸রনের কোনো পরিবর্তন আদৌ করা হবে কি না, সে বিষয়ে সরকার দীর্ঘ বিবেচনার পর সিদ্ধান্ত নেবে বলেই জানা গিয়েছে।