হোয়াটঅ্যাপের প্রাইভেসি পলিসি স্বীকার করে নেওয়ার ডেডলাইন পার হয়ে গিয়েছে গত ১৫ মে। যদিও এই অ্যাপের গোপনীয়তা রক্ষার নীতি নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিল কেন্দ্র। এই আবহে কয়েকদিন আগে সংস্থা জানায়, হোয়াটসঅ্যাপের নয়া আপডেটে প্রাই🐻ভেসি পলিসি বহাল থাকবে। পাশাপাশি জানানো হয়, নতুন প্রাইভেসি পলিসি গ্রহণ না করলে হোয়াটসঅ্যাপের বিভিন্ন ফিচার ব্যবহার থেকে বঞ্চিত থাকবেন গ্রাহকেরা। তবে এবার সেই বক্তব্য থেকে সরে এ🦋ল হোয়াটসঅ্যাপ। হোয়াটসঅ্যাপ এবার জানাল, নতুন প্রাইভেসি পলিসি গ্রহণ না করলেও হোয়াটসঅ্যাপের বিভিন্ন ফিচার ব্যবহার করতে পারবেন গ্রাহকরা।
উল্লেখ্য, এর আগে কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রক প্রাইভেসি পলিসি নিয়ে হোয়াটসঅ্যাপকে নোটিশ পাঠিয়েছিল। এই প্রাইভেসি পলিসি নিয়ে কেন্দ্রের আশঙ্কা, হোয়াটসঅ্যাপের নতুন আপডেটেডে ব্যবহাকারীদের গোপনীয়তা ক্ষুণ্ণ হতে পার⭕ে। এই বিষয়ে সাতদিনের মধ্যে উত্তর চাওয়া হয়েছিল হোয়াটসঅ্যাপের কাছে।
সেই নোটিশের জবাবে হোয়াটসঅ্যাপ স্পষ্ট করে জানায়, কোনওভাবেই ব্যক্তির প্রাইভেসি পলিসি থেকে সরে আসবে না তারা। কেন্দ্রকে লেখা চিঠিতে তারা বলে, গ্রাহকের গোপনীয়তার অধিকারকে সবসময় আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিই। ফলে হোয়াটসঅ্যাপের সাম্প্রতিক আপডেটไেড অ্যাপে প্রাইভেসি পলিসি আগের মতোই অটুট থাকবে। এর সঙ্গে কেউ বাণিজ্যিক কারণেও যাতে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করতে পারে, সেটুকুই যোগ করা হয়েছে আপডেটেড ভার্সন অ্যাপে।
তবে হোয়াটসঅ্যাপ জানিয়েছিল🅺, নয়া নীতি গ্রহণ না করলে গ্রাহকের চ্যাট বন্ধ করে দিয়ে, শুধুমাত্র ভয়েস কলের ফিচার চালু রাখা হ✃বে। তার পরেও নতুন প্রাইভেসি পলিসি গ্রহণ না করলে সেই ফিচারও বন্ধ করে দেওয়া হবে। এরপর অবশ্য এই ইস্যুতে ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ জানায়, গোপনীয়তার এই নীতি স্বীকার করার জন্য গ্রাহকদের বার বার নোটিফিকেশন পাঠানো হবে। তার পরেও যদি কেউ এই প্রাইভেসি পলিসি স্বীকার না করেন, তাহলে সেই গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট এক্কেবারে বহাল তবিয়তেই থাকবে।