বিশ্বকর্মা পূজা প্রতি বছর ১৭ সেপ্টেম্বর পালিত হয়, তবে রাশিচক্র অনুসারে তিনি কন্যা সংক্রান্তিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ভগবান বিশ্বকর্মাকে মহাবিশ্বের স্রষ্টা বা কারিগর হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তাকে বিশ্বের প্রথম প্রকৌশলীও বলা হয়। তিনি ইন্দ্রপুরী, দ্বারকা, হস্তিনাপুর, স্বর্গলোক ও লঙ্কা প্রভৃতি নির্মাণ করেছিলেন বলে ধারণা করা হয়। পৌরাণিক বিশ্বাস অনুসারে, বিশ্বকর্মা ব্রহ্মাজির সপ্তম পুত্র হিসাবেও পরিচিত। রাশি অনুযায়ী কন্যা সংক্রান্তিতে বিশ্বকর্মা পূজা পালিত হ🐈য়। এটি বিশ্বাস করা হয় যে তাঁতি, কারিগর এবং শিল্প কারখানার সাথে যুক্ত ব্যক্তিদের এই দিনে ভগবান বিশ্বকর্মার পূজা করা উচিত। এতে তাদের ব্যবসা ও কাজে অগ্রগতি 🌳হয়। এর ফলে তাদের সম্পদ বৃদ্ধি পায়।
ভগবান বিশ্বকর্মাকে খুশি করতে তার মন্ত্র জপ উপকারী বলে মনে করা হয়। এই মন্ত♈্র জপের জন্য রুদ্রাক্ষের মালা ব্যবহার করুন।
ব্যবসায় উন্নতির জন্য, বিশ্বকর্মা পুজোর দিন, বাড়ি এবং দোকানের উঠানে আটটি ফুল রেখে একটি পদ্মের আকার তৈরি করুন। এবার এতে সাত ধরনের দানা♚শস্য দিন। এবার বিশ্বকর্মা পূজা করার পর সেখান থেকে সিঁদুর নিয়ে তাদের গায়ে ছেটান। পূজা শেষে এই জিনিসগুলো সাদা কাপড়ে মুড়িয়ে আপনার দোকান ও কারখানায় রাখুন। এতে ব্যবসায় সাফল্য আসবে।
বিশ্বকর্মা𒀰র পূজায় বোন্দের লাড্ডু নিবেদন করা শুভ বলে মনে করা হয়। এতে ভগবান সন্তুষ্ট হন এবং ধন-সম্পদ লাভ হয়।
শুভ সময়ে ভগবান বিশ্বকর্মার উপাসনা করার পাশাপাশি কল-কারখানায় হাতিয়ার গুলোকেও পুজো করলে উন্নতি🥂র পথ খুলে যাবে।
যদি কারো ব্যবসা ♐না চলে তাহলে এই দিন তার মাথা থেকে লবণের থলি সাতবার ঘুরিয়ে অভাবীকে দান করা উচিত। এতে♒ করে সব বাঁধা দূর হয়ে যাবে।
(উপরোক্ত তথ্য ধর্মীয় আস্থা ও লৌকিক মান্যতার উপর আ🐭ধারিত)