হস্তরেখার মাধ্যমে জীবন সম্পর্কে অনেক তথ্য পাওয়া যায়। শুধু জীবন নয়, অর্থনৈতিক অবস্থাও নির্ণয় করা যায়। হস্তরেখার মধ্যে ভাগ্যরেখা অন্যতম। হস্তরেখায় সাত প্রকার ভাগ্যরেখা রয়েছে। এই সাত ভাগ্যরেখার ফলাফলও ভিন্ন।দুই ভাগে বিভক্ত ভাগ্যরেখা একজন ব্যক্তির জীবনে দ্বৈততার পরিস্থিতি তৈরি করে। এই ধরনের লোকেরা তাদের জীবনের লক্ষ্য স্পষ্টভাবে নির্ধারণ করতে সক্ষম হয় না। তারা সব ধরনের চিন্তায় ডুবে থাকে।যদি ভাগ্যরেখা তির্যক হয়, তবে এমন ব্যক্তির জীবনে অনেক উত্থান-পতন আসে। এমন ব্যক্তিকে জীবনে অনেক সংগ্রাম করতে হয়। এমন মানুষ সহজে কিছু পায় না।ব্যক্তির হাতে ভাগ্যরেখা গভীর হলে পৈতৃক সম্পত্তি ও অন্যান্য সুবিধা পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এ ধরনের মানুষের অগ্রযাত্রায় প্রবীণদের সহযোগিতা বেশি থাকে।ভাগ্যরেখা দুর্বল হলে ব্যক্তিকে জীবনে ব্যর্থতা ও অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। এমন ব্যক্তি জীবনে হতাশ থাকেন। কিন্তু সূর্য রেখা শক্তিশালী হলে সাফল্যের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।ভাঙা ভাগ্য রেখা একজন ব্যক্তির জীবনে একটি দুর্ঘটনা নির্দেশ করে। এমন ব্যক্তির জীবনে কিছু দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থাকে।তরঙ্গায়িত ভাগ্যরেখা কাজের ক্ষেত্রে উত্থান-পতন নির্দেশ করে। এই ধরনের ব্যক্তি সাফল্য এবং ব্যর্থতার মধ্যে আটকা পড়ে। (উপরোক্ত তথ্য ধর্মীয় আস্থা ও লৌকিক মান্যতার উপর আধারিত)