ধর্মীয় মান্যতা অনুসারে আমাদের ধর্মে পিতৃপুরুষের বিশেষ মান্যতা রয়েছে। মৃত্যুর পর আমাদের পূর্বপুরুষদের পিতৃ দেবত🍨া বলা হয়ে থাকে। যদি 𒁏আমাদের পূর্বপুরুষরা খুশি থাকে তাহলে আমরা আমাদের জীবনের অনেক বাধাই খুব সহজে অতিক্রম করতে পারি।
পিতৃপক্ষে যে তিথিতে পূর্বপুরুষের মৃত্যু হয়েছিল সেই তারিখে পূর্বপুরুষদের শ্রাদ্ধ শ্রদ্ধার সাথে করা উচিত। অমাবস্যা তিথিতে শ্রাদ্ধ কর্ম ইত্যাদিও করা হয় বলে কথিত আছে। অমাবস্যা ছাড়াও, সংক্রান্তি এবং পিতৃপক্ষের ১৫ দিন পূর্বপুরুষদের জন্য উত্সর্গ করা হয়েছে। পিতৃপক্ষে ৫টি ভিন্ন গ্রাস রয়েছে, যার মধ্যে প൲্রথমে শ্রাদ্ধের গ্রাস অগ্নিতে দেওয়া হয়।
এখন পিতৃপক্ষ শুরু হয়েছে। এই ১৫ দিন পিতৃপক্ষ থাকবে। অর্থাৎ মহালয়ার দিন যে অমাবস্যা পড়বে সেই দিন অবধি থাকবে পিতৃপক্ষ ।কিছু জিনিস আছে যেগুলো পিতৃপক্ষে দান করা অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। পিতৃপক্ষে এই জিনিসগুলি দান করলে শুভ ফল লাভ হয়। 🌳কিন্তু এ ব্যাপারে অনেক মানুষই এখনো পর্যন্ত ওয়াকিবহাল নয়।
শ্রাদ্ধপক্ষের সময় অনেকের চাল এবং গম দান 🧸করে।✱ বিশ্বাস করা হয় যে চাল এবং কম দান করলে সমস্ত কাজে সাফল্য পাওয়া যায়।
এছাড়া কালো রঙের কাক, গরু ও কুকুরের জন্য আলাদা গ্রাস বের করতে হবে। যা তাদের খাওয়ানো উচিত। তারপর যো𓆏গ্য ব্রাহ্মণকে খাবার খাওয✨়াতে হবে। এই সব খাওয়ানো খাদ্য পূর্বপুরুষদের কাছে পৌঁছায়। এর ফলে তারা খুশি হন।
এ ছাড়া সূর্যকে কালো তিল ও জল নিবেদন করতে হবে। অর্থের অভাবে কিছু না হলে পূর্বপুরুষরা দুধ, এমনকি গুড𒁏়ও গ্রহণ করেন। এ ছাড়া যদি কোনো কারণে পূর্বপুরুষের তিথি ভুলে গিয়ে থাকেন, তাহলে সর্ব পিতৃ অমাবস্যায় তাদের নামে শ্রাদ্ধ করতে পারেন।