Negative energy: জীবনে বাধা-বিঘ্নকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিতে হাতের কাছে রাখুন এই জিনিসটি! কিছু জ্যোতিষ টিপস

আমাদের চারপাশে অনেক রকম শক্তি থাকে, তার মধ্যে কিছু পজিটিভ শক্তি কিছু থাকে নেগেটিভ শক্তি, পজিটিভ শক্তি যেমন আমাদের জীবনে উন্নতির রাস্তা প্রশস্ত করে তেমনি নেগেটিভ শক্তি আমাদের জীবনের প্রতি পদে পদে বাধা সৃষ্টি করে। আত্মবিশ্বাসে কমতি এনে দেয়। কীভাবে আমরা এই নেগেটিভ শক্তি থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারি? বাড়িতেই এমন অনেক ছোট ছোট জিনিস আছে যেগুলো ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা কিন্তু এই শক্তির হাত থেকে খুব সহজেই মুক্তি পেতে পারি ৷আসুন দেখি নিই এরকমই একটি জিনিসের ব্যবহার।আগেকার দিনে আমাদের অনেকের বাড়িতেই ফটকিরির ব্যবহার ছিল। জল পরিশুদ্ধ করতে এটি খুবই কার্যকরী। কিন্তু এটি অশুভ শক্তিকে বিনাশ করতে এবং জীবনে বাধা কাটিয়ে উন্নতি রাস্তা প্রশস্ত করতেও যথেষ্ট সহায়ক। রোজকার জীবনে যদি আমরা এর ব্যবহার করতে পারি তাহলে আমরা অনেক বাধার হাত থেকে মুক্ত হতে পারি।চলুন দেখে নেওয়া যাক, ফটকিরির কিছু ব্যবহার যা আমাদের নেগেটিভ শক্তির হাত থেকে মুক্তি দিতে পারে।আজকে অনেক বাড়িতেই মানুষ দাম্পত্য কলহে ভুগছে। বাড়িতে নেগেটিভ শক্তির সঞ্চার থাকলে দাম্পত্য কলহ খুব বেশি হয়। সে ক্ষেত্রে বাড়ির মধ্যে কোন সেন্টার টেবিলে একটি বড় সাইজের ফিটকিরি টুকরো রেখে দিন ১৫ দিন পর পর এই টুকরোটি পাল্টাবেন, দেখবেন এই কাজটি কিছুদিন করার পর থেকে আপনার দাম্পত্য কলহ কমতে শুরু করেছে।নজর দোষ থেকে বাঁচতে ফটকিরির ব্যবহার আমরা করতে পারি। যদি আপনার মনে হয় যে আপনি নজর দোষে দূষিত, তাহলে আপনি নিজের পা থেকে মাথা অব্দি পুরো শরীরে একবার ফটকিরি ঘষে নিন। তারপর সেই ফটকিরি টাকে আগুনে পুড়িয়ে দিন। দেখবেন খুব দ্রুত সমস্যা মিটে যাবে।জীবনের প্রতি পদে পদে আপনি বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন।ভাগ্যের সাথ পাচ্ছেন না, সেখানে ফটকিরির উপায় আপনাকে ভাগ্যে রাস্তা খুলে দিতে সাহায্য করতে পারে। একটি কালো কাপড়ের মধ্যে বড় একটি ফিটকিরি টুকরো রাখুন, তারপর সেটিকে দরজায় ঝুলিয়ে রাখুন, এতে বাড়িতে নেগেটিভ শক্তি প্রবেশ করতে বাধা পাবে এবং আপনি ভাগ্যের সহায়তা পেতে শুরু করবেন। ১৫ দিন পর পর ফটকিরির টুকরোটিকে পাল্টিয়ে দেবেন এবং নতুন টুকরো রাখবেন, পুরনো টুকরো টিকে জলে ফেলে দেবেন বা পুড়িয়ে দেবেন। উপায়টি করার কিছুদিন পর থেকেই পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন।( উপরোক্ত তথ্যে এটা কখনই দাবি করা হচ্ছে না যে এটা পূর্ণত সত্য এবং সঠিক ৷ এই তথ্য ধর্মীয় আস্থা ও লৌকিক মান্যতার উপর আধারিত। )