'পিত্রো যস্য শান্তিঃ, সন্তিষ্ঠাঃ সর্বদেবতাঃ' মানে দেবতাদের সন্তুষ্টি পূর্বপুরুষদের সন্তুষ্টির দিকে নিয়ে যায়। পিতৃপক্ষের সময়, ১💧৫ দিন ধরে, জল, শ্রাদ্ধ এবং তর্পণ নিবেদন করে পূর্বপুরুষদের সন্তুষ্ট করা হয়।
যে সমস্ত পূর্বপুরুষদের মৃত্যুর তারিখ জানা নেই তাদের জন্🐈য আশ্বিন মাসের কৃষ্ণপক্ষের অমাবস্যা তিথিতে তর্পণ ও শ্রাদ্ধ করে বিদায় দেওয়া হয়, যা পিতৃ বিসর্জন নামে পরিচিত। এই দিনে পিতৃ সংক্রান্ত কাজ করলে পূর্বপুরুষরা মোক্ষ লাভ করে এবং জাতক পিতৃ দোষ থেকে মুক্তি পায়।
এবার পিতৃপক্ষের বিসর্জন ২৫ সেপ্টেম্বর রবিবার। এই তিথিতে যে ব্যক্তির মৃত্যু তারিখ জানা নেই꧟ তার পরিবার তর্পণ, শ্রাদ্ধ করে। যারা পিতৃপক্ষ🀅ে ১৫ দিন ধরে তর্পণ করেন তারাও পিতৃপক্ষের উদ্দেশ্যে এই দিনে ব্রাহ্মণ ভোজ প্রদানের মাধ্যমে দান ও দান করেন।
পিতৃদোষের শান্তির জন্য ত্রিপিন্ডি শ্রাদ্ধ করার সাথে সাথে গীতা, রুদ্রাধ্যায়ীর পুরুষসূক্ত, ব্রহ্মসূক্ত ইত্যাদি পাঠ করা উচিত। অশ্ব্থ্থ গাছের মূলে ভগবান বিষ্ণুর পূজা করার পর গরুর দুধ নিবেদন করুন। পূর্বপুরুষদের অভিশাপ থেক🍃ে মুক্তি পেতে ওই দিন অশ্ব্থ্থ গাছ লাগানোরও বিধান রয়েছে। পিতৃ বিসর্জনের দিনে পিতৃলোক থেকে আসা পূর্বপুরুষদের বিদায় দেওয়া হয়।
উপরিক্ত তথ্য ধর্মীয় মান্যতার উপর আধারিত।