হিন্দু ধর্মে বিশ্বকর্মা পূজার গুরুত্ব বেশি, কারণ হিন্দু ধর্মগ্রন্থ অনুসারে বিশ্বকর্মা 🌟ঠাকুরকে প্রথম স্থপতি বলে মনে করা হয়। কথিত আছে যে, বিশ্বকর্মা পূজার দিনে নিয়ম-শৃঙ্খলা সহকারে পূজা করলে মনের ইচ্ছা পূরণ হয় এবং ঘরে সুখ-সমৃদ্ধি আসে।বিশ্বাস অনুসারে, এই দিনে লোহার বস্তু ও যন্ত্রের পূজা করা শুভ বলে মনে করা হয়।এছাড়াও এই দিনে পুজো করলে ব্যবসা-বাণিজ্যেও সাফল্য আসে।
কন্যা সংক্রান্তির দিনে ভগবান বিশ্বকর্মা পূজা করা হয়। এ বছর ১৭ সেপ্টেম্বর পূজার শুভ সময় হবে সকাল ৭.৩৬ থেকে রাত ৯.৩৮ পর্যন্ত। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী, ভগবান বিশ্বকর্মার কৃপায় ভক্তদের মনোবাঞ্ছা পূরণ হয়, ব্যবসায় উন্নতি হয়। ভগবান বিশ্বকর্মাকে বিশ্বের প্রথম প্রকৌশলীও বলা হয়। তিনি স্বর্গ লোক, পুষ্পক বিমান, দ্বারকা নগরী, যমপুরী, কুবেরপুরী ইত্যাদি নির্মাণ করেন। তিনি এইဣ জগৎ সৃষ্টিᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚতে ব্রহ্মাজিকে সাহায্য করেছিলেন। এই পৃথিবীর মানচিত্র প্রস্তুত তার ই কৃতিত্ত্ব বলে মনে করা হয়।
এ বছর বিশ্বকর্মা পূজার দিনে পাঁচটি শুভ যোগ তৈরি হচ্ছে। ১৭ সেপ্টেম্বর, সকাল থেকে রাত পর্যন্ত যোগের সময়কাল। অমৃত সিদ্ধি যোগ, রবি যোগ এবং সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ সকাল )৬.0৭ টা থেকে ১২.২১ টা পর্যন্ত এ🦹বং দ্বিপুষ্কর যোগ হল দুপুর ১২.২১ থেকে ০২.১৪ টা পর্যন্ত।
বিশ্বকর্মাকে চাল, ফল, সিঁদুর, সুপারি, ধূপ, প্রদীপ, দই, মিষ্টি, অস্ত্র নিবেদন করুন। এরপর 📖বিশ্বকর্মাকে ফুল নিবেদন করতে গিয়ে বলবেন- হে বিশ্বকর্মাজী, এসে আমাদের পূজা গ্রহণ করুন। এর পরে, ব্যবসার সাথে সম্পর্কিত জিনিসপত্র, অস্ত্র, গহনা, সরঞ্জাম ইত্যাদিতে সিঁদুর এবং চাল ফুল নিবেদন করুন এবং সতাঞ্জা বা সপ্তাধান্যের উপর কলস রাখুন।
বিশ্বকর্মা পূজার মন্ত্র
এবার এই কলসে সিঁদুর এবং চাল দিন এবং হাতে নিয়ে সমস্ত জিনিসের উপর&n💜bsp;সিঁদুর এবং চাল ছিটিয়ে দিন - 'ওম পৃথিবায় নমঃ ওম অনন্তম নমঃ ওম কুমায় নমঃ ওম শ্রী সৃষ্টনায় সর্বসিদ্ধায় বিশ্বকর্মায় নমো নমঃ'। তারপর ফুল নিবেদন করুন। এই নিবেদনের পরে ভগবানকে ভোগ এবং তারপর জল নিবেদন করুন, এরপর এই প্রসাদটি সমস্ত মানুষকে বিতরণ করুন।
(⛎উপরোক্ত তথ্য ধর্মীয় আস্থা ও লৌকিক মান্🙈যতার উপর আধারিত)