রবিবার বিশ্বকর্মা জয়ন্তী পালিত হচ্ছে। বিশ্বকর্মাকেও ভগবান শিবের অবতার বলে মনে করা হয়।ভগবান বিশ্বকর্মাকে বিশ্বের প্র💝থম বাস্তু ও প্রকৌশলের শিল্পী উপাধি দেওয়া হয়েছে।
এই দিনে প্রত্যেকে তাদের বাড়িতে সুখ, শান্তি এ꧃বং নিজের এবং তাদের ব্যবসায় উন্নতির জন্য বিশ্বকর্মা পুজো করে। এই দিনে ভগবান বিশ্বকর্মার পুজো করা হয়। এই দিনে বিশ্বকর্মা পুজোর পাশাপাশি যন্ত্রপাতির পুজো করাও অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়।
বিশ্বকর্মা জয়ন্তীতে যন্ত্র পুজোর গুরুত্ব
এটা বিশ্বাস করা হয় যে দেব-দেবী সম্পর্কিত সমস্ত নির্মাণ কাজ ভগবান বিশ্বকর্মা করেছিলেন। এটিও বিশ্বাস ক🍷রা হয় যে ত্রেতাযুগে বিশ্বকর্মা একটি সোনার লঙ্কা তৈরি করেছিলেন এবং পুষ্পক বিমানও তৈরি করেছিলেন, যখন আমরা দ্বাপর যুগের কথা বলি, তিনি দ্বারকা শহরও তৈরি করেছিলেন।
এগুলি ছাড়াও দেব-দেবীদের প্রাসাদ, রথ এবং অস্ত্রগুলিও ভগবান বিশ্বকর্মার তৈরি। এই দিনটি যারা নির্মাণ কাজের🎃 সঙ্গে জড়িত, যেমন ঘর তৈরির কারিগর, আসবাবপত্র প্রস্তুতকারক, যন্ত্রপাতির সঙ্গে যুক্ত ব্যক্𓂃তি, কারখানার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের জন্য খুবই বিশেষ। সেই সব শ্রমিক যারা বাড়ি তৈরি করে, বিশ্বকর্মা জয়ন্তী এই সমস্ত মানুষের জন্য একটি বড় দিন।
বিশ্বকর্মা দ্বারকা নগরী নির্মাণ করেছিলেন
দ্বাপর যুগে যখন ভগবান শ্রী কৃষ্ণ কংসকে বধ করেন, তখন কংসের শ্বশুর জরাসন্ধ শ্রীকৃষ্ণকে বধ করার জন্য মথুরায় বারবার আক্রমণ শুরু করেন। শ্রী কৃষ্ণ এবং বলরাম বারবার তাকে পরাজিত করেছিলেন, কিন্তু জরাসন্ধের আক্রমণ বাড়তে থাকলে শ্রী কৃষ্ণ মথুরাকে রক্ষা করার জন্য মথুরা ত্যাগ করাꦰর সিদ্ধান্ত নেন।
সেই সময় শ্রী কৃষ্ণ বিশ্বকর্ꦓমাকে নিরাপদ স্থান꧟ে একটি পৃথক শহর গড়ে তুলতে বলেছিলেন। তারপর বিশ্বকর্মা দ্বারকা নগরী নির্মাণ করেন। এরপর শ্রীকৃষ্ণ-বলরাম ও যদুবংশীরা দ্বারকা নগরীতে বসবাস করতে যান।