সেই তাপস পালকে দিয়ে শুরু হয়েছিল। এরপর বিগত বছরগুলিকে বহু টলি তারকা তৃণমূল কংগ্রেসে নাম লিখিয়েছেন। হয়েছেন সাংসদ, বিধায়ক। তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন অভিনেতা চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী। ২০১১ সালে প্রথমবারের মতো ঘাসফুল শিবিরের হয়ে বিধায়ক হয়েছিলেন। পরপর তিনবার বিধায়ক হয়েছেন। তবে ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের সময় জল্পনা তৈরি হয়েছিল চিরঞ্জিৎকে টিকিট দেওয়া নিয়ে। তবে চিরিঞ্জিৎকে দল টিকিট দেয়। এবং বারাসত থেকে জিতে হ্যাটট্রিক করেন চিরঞ্জিৎ। তবে লোকসভা নির্বাচনের আগে এবার রাজনীতি ছাড়ার কথা শোনা গেল অভিনেতার মুখে। (আরও পড়ুন: মুকুটমণ🦹িকে বধূ নির্যাতন ইস্যুতে আক্রমণ শুভেন্দুর, মতুয়া গড়ে ঘুরবে খেলা?)
আরও পড়ুন: অভিজিৎ 🧸গঙ্গোপাধ্যায়কে দলে নিয়ে কম কথা বলার নির্দেশ বিজেপির? শুরু জল্পনা
আরও পড়ুন: মুখে ৩৫, তবে বাংলায় আদতে কটা আসনে জিততে📖 পারে BJP? বা𓄧স্তবিক হিসেব দিলেন শাহ
বৃহস্পতিবার বারাসতের এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেওয়ার সময় চিরঞ্জিৎ দাবি করেন, আর তিনি রাজনীতিতে থাকবেন না। সেই অনুষ্ঠানে চিরঞ্জিৎ বলেন, 'যতবার আমি হাতজোড় করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বলি, আমাকে ছেড়ে দিন, কেন জানি না উনি আমাকে ছাড়েন না। আমি বলেছি, এটা আমার কাজ নয়, আমি এই যুদ্ধের সৈনিক নই। আর আপনারাও আমাকে বারবার ভোট দিয়ে জিতিয়ে দেন। তবে এবার আমি কথা দিচ্ছি, আর নয়। আমি এবার ছেড়ে দেব। আমি আমেরিকায় মেয়ের কাছে গিয়ে বসে থাকব। আসবই না এখানে।' এরপর অবশ্য বারাসতের বিধায়ক বলেন, 'তবে সত্যি কথা বলতে ছাড়তে ইচ্ছে করে না। অন্তরটা এখানেই থেকে যায়। তাই আপনাদের কাছে বারবার ছুটে আসি। আর এলাকার উন্নয়ন তো চোখে পড়ছেই।' (আরও পড়ুন: ৭৫ হলেই 🍨কি প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়বেন মোদী? নমোর 'অবসর' নিয়ে বড় আপডেট দিলেন শাহ)
আরও পড়ুন: ꦿঅবশেষে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে🐻 সরকারি কর্মীরা, কেন্দ্রের সঙ্গে এই রাজ্যে আরও বাড়ল
এর আগে ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে রাজনীতি থেকে অব্যাহতি চেয়েছিলেন অভিনেতা–বিধায়ক চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী। এমনকী ২০১৬ সালে দ্বিতীয়বার বারাসতের বিধায়ক হওয়ার আগেও রাজনীতি ছাড়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন তিনি। এদিকে গতবছর, ২ নভেম্বর নিজের ৭৩তম জন্মদিনেও রাজনীতির প্রতি নিজের অনীহা প্রকাশ করেছিলেন চ🦩িরঞ্জিৎ। বলেছিলেন, 🍬'কাদা ছোড়ছুড়ি, মিছিলে হাঁটা আমার পছন্দ নয়। আমার সততার ভাবমূর্তি এখনও বজায় আছে। আমি রাজনীতি করি না। ঘুষ নিই না, মন্ত্রী হওয়ার লোভও নেই। দশটা বাড়ি, দু'টো বাংলো করতে গিয়ে গরু পাচার, কয়লা পাচারে নাম জড়াক, তেমন জীবন চাই না।'