জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে তৈরি হচ্ছিল সেতু। তা ভেঙে পড়তেই কেন্দ্রের দ🌃িকে আঙুল উঠতে শুরু করেছে। বিপর্যয়ের দায় কেন্দ্রের উপরে চাপিয়েছেন বহরমপুরের কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরীও।
রবিবার সন্ধ্যায় ফরাক্কায় ভেঙে পড়ে নির্মীয়মান সেতুর একাংশ। এক ও দু'নম্বর পিলারের মধ্যে গার্ডার লা🌄গানো হচ্ছিল। সেই সময় ভেঙে পড়ে গার্ডারটি। দুর্ঘটনার জেরে মৃত্যু হয়েছে দু'জনের। আহত হয়েছেন পাঁচজন। একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তবে উদ্ধারকারীদের আশঙ্𝄹কা, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
ব্রিজ বিপর্যয়ের পর শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। নির্মাণ কাজ শুরুর ১৪ মাস ঘুরতে না ঘুরতেই সেতু ভেঙে পড়ার কারণ নিয়ে কেন্দ্রকে বিঁধেছেন অধীর। দুর্ঘটনাটি 'মর্মান্তিক' বলে উল্লেখ করে বিপর্যয়ের জন্য কেন্দ্রের উদাসীনতাকে দায়ী করেছেন তিনি। একটি সংবাদমাধ্যমে কংগ্রেস সাংসদ বলেন, 'বিপর্যয়ের দায় কেন্দ্রের। তাদের উদাসীনতা ছিল। এটা অপরাধ। তদন্ত 🤡হোক।' তিনি আরও জানিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন গডকড়ির দ্বারস্থ হবেন। মৃতদের পরিবারের জন্য ক্ষতিপূরণেরও দাবি জানাবেন।