দিন কয়েক আগে আরামবাগে তাণ্ডব চালিয়েছিল একটি বুনো হাতি। তাতে মৃত্যু হয়েছিল এ☂ক স্থানীয় বাসিন্দার। সেই মৃত্যুর ঘটনায় পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হল ৫ লক্ষ টাকার ক্ষতিপূরণের চেক। আরামবাগের স্থানীয় প্রশাসনের তরফে ওই ব্যক্তির পরিবারের হাতে ক্ষতিপূরণের টাকা তুলে দেওয়া হয়। সেইসঙ্গে আগামী দিনে মৃতের পরিবারের পাশে থাকারও আশ্বাস দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
উল্লেখ্য, আরামবাগের ১৮ নম্বর ওয়া✨র্ডে শনিবার ভোরে প্রথমে হাতিটিকে দেখা যায়। পরে খবর পেয়ে সেখানে যান বন বিভাগের কর্মী এবং পুলিশ। হাতি দেখতে মানুষের ভিড় হওয়ায় পুলিশের তরফে মাইকিং করে হাতির কাছাকাছি না যাওয়ার জন্য আবেদন জানানো হয়। কিছুক্ষণের মধ্যেই সেখানে হাত𝔉ি তাড়ানোর জন্য চলে আসে হুলা পার্টি। তারপরে একের পর এক দুর্ঘটনা ঘটেছে।
দুপুরের দিকে হাতিটি ৪ নম্বর ওয়ার্ডে তাণ্ডব চালায়। সেখানে একꦬজন ব্যবসায়ী মিলন খটিক হাতিকে প্রণাম করতে গেলে শুঁড়ে করে আছড়ে ফেলে দেয়। পাশাপাশি দাঁত দিয়েও আঘাত করে। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় আরামবাগ মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। এছাড়াও, অপু জানা নামে হুলা পার্টির এক সদস্য হাতির তাড়া খেয়ে আহত হন। পরে মূল শহরে ঢুকে বাজারে তাণ্ডব চালাতে শুরু করে হাতিটি। এরপরে পাঁচ, ছয় এবং তিন নম্বর ওয়ার্ডে প্রবেশ করে। তিন নম্বর ওয়ার্ডের একটি গলিতে হাতির আঘাতে ভারতী মণ্ডল নামে এক প্রৌঢ়া আহত হন। পরে গোঘাটে🍸র কুমুড়শায় হাতি তাড়াতে গিয়ে প্রসেনজিৎ ধারা নামে হুলা পার্টির এক যুবক আহত হন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রথমে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় আরামবাগ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে অবস্থার অবনতি হওয়ায় কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে হওয়া হয়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। আরামবাগ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে অবস্থার অবনতি হওয়ায় কলকাতার এসএসকে এম হাসপাতালে নিয়ে হওয়া হয়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।
হাতির হানায় ওই যুবকের মৃত্যুর ঘটনায় পরিবারের পাশাপাশি শোকের ছায়া নামে এলাকায়। এরপরে তাঁর পরিবারকে ক্ষতিপূরণে✅র দাবি ওঠে। যুবকের মৃত্যুর পরে আরামবাগের এসডিও শꦇুভাসিনি ই, গোঘাট ১ নং বিডিও সুরশ্রী পাল এবং বনদফতরের এক আধিকারিক তাঁর বাড়িতে যান। সেখানে এসডিও তাঁর হাতে ৫ লক্ষ টাকার চেক তুলে দেন। আরামবাগের এসডিও শুভাসিনি ই, গোঘাট ১ নং বিডিও সুরশ্রী পাল এবং বনদফতরের এক আধিকারিক তাঁর বাড়িতে যান। সেখানে এসডিও তাঁর হাতে ৫ লক্ষ টাকার চেক তুলে দেন। আগামী দিনেও তাঁর পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন স্থানীয় প্রশাসন। অন্যদিকে, মৃতের স্ত্রী পরিবারের একজনকে চাকরি দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। তাঁর পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন স্থানীয় প্রশাসন। অন্যদিকে, মৃতের স্ত্রী পরিবারের একজনকে চাকরি দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবারꦛ HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.𒐪onelink.me/277p/p7me4aup