এই দ্রুতগতির জীবনে খারাপ জীবনধারা এবং ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণে, আজ বেশিরভাগ মহিলাই হরমোনের ভারসাম্যহীনতার সমস্যায় ভুগছেন। হরমোনের ভারসাম্যহীনতা মানে শরীরে এক বা একাধিক হরমোন খুব কম বা খুব বেশি আকারে তৈরি হয়। শরীরের🌼 এই হরমোনের ওঠানামার কারণে, মেজাজের পরিবর্তন থেকে শুরু করে ক্ষুধা এবং শক্তির মাত্রা সবকিছুই প্রভাবিত হতে শুরু করে। এমন পরিস্থিতিতে স্বাভাবিকভাবে হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে একজন মানুষকে তার দৈনন্দিন অভ্যাসের কিছু পরিবর্তন করতে হবে। আসুন জেনে নিই এমন🤡ই ৫টি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের কথা।
ফাইবার
স্বাভাবিকভাবে হরমোনের ভারসাম্য বজায🐼় রাখতে, আপনার খাদ্যতালিকায় ফাইবার এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি অন্তর্ভুক্ত করুন। ফাইবার শরীর থেকে অতিরিক্ত হরমোন বের করে দিতে সাহায্য করে, যা হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। যেখানে স্বাস্থ্যকর চর্বি হরমোন উৎপাদনের জন্য বিল্ডিং ব্লক꧙ হিসাবে কাজ করে। দেশি ঘি স্বাস্থ্যকর চর্বির একটি চমৎকার উৎস। ঘি হরমোন উৎপাদনে সাহায্য করে।
নিয়মিত ব্যায়াম
নিয়মিত ব্যায়াম শুধুমাত্র আপনার হরমোনের স্বাস্থ্যের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ নয়, এটি আপনার সামগ্রিক ফিটনেসের জন্যও অত্যন্ত উপকারী। শারীরিক এবং মানসিকভাবে ফি✅ট থাকার জন্য, আপনি আপনার রুটিনে যোগব্যায়াম, ব্যায়াম এবং কার্ডিওর মতো শারীরিক কার্যকলাপ অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। ব্যায়াম ইনসুলিন, কর্টিসল এবং থাইরয়েড হরমোনের মতো হরমোনের মাত্রা ভারসাম্য রাখে।
ভাল ঘুম
হরমোনের স্বাস্থ্য ভালো রাখ♎তে ভালো ঘুম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভালো ঘুম মানে কোনো বাধা ছাড়াই রাতে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ভালো ঘুম পাওয়া। আপনার শরীরের স্বাভাবিক সার্কেডিয়ান ছন্দ বজায় রাখতে নিয়মিত সময়ে ঘুম থেকে ওঠার চেষ্টা করুন।
প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন
প্রক্রিয়াজাত খাবারের অতিরিক্ত ব্যবহার হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণ ⭕হতে পারে। এই ধরনের খাবার ব্লাড সুগার বাড়াতে কাজ করে। যার কারণে ব্যক🔴্তির শরীরে ইনসুলিনের প্রভাব পড়ে। ইনসুলিন ভারসাম্যহীনতার কারণে অনেক হরমোন সমস্যা হতে পারে।
চাপ থেকে দূরে থাকুন
শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে স্ট্রেস লেভেল নিয়ন্ত্রণ করা খুবই জরুরি। মানসিক চাপ বাড়ার কারণে শরীরে করটিসলের মাত্রা বেড়ে যায়, যার কারণে অন্যান্য অনেক হরমোনও বিঘ্নিত হয়। এ🎀মন পরিস্থিতিতে চাপমুক্ত থাকতে গভীর শ্বাস🌺-প্রশ্বাস, মেডিটেশন বা হাঁটতে যান।