পাঁচটি রাজ্যে চলছে বিধানꦦসভা ভোট গণনা। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির গড় উত্তরপ্রদেশ। এখনও পর্যন্ত ২৬০ টির বেশি আসনে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। অন্যদিকে, ১৩৪ টিতে এগিয়ে রয়েছে সমাজবাদী পার্টি। অর্থাৎ উত্তরপ্রদেশে এবারও যে বিজেপি ক্ষমতায় আসতে চলেছে তা একপ্রকার নিশ্চিত। ইতিমধ্যেই উত্তরপ্রদেশ তো বটেই এরাজ্যের বিজেপির দলীয় কার্যালয় গুলোতেও মিষ্টি বিতরণ থেকে শুরু করে গেরুয়া আবিরে মেতে উঠেছেন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। এনিয়ে মমতাকে কটাক্ষ করতে ছাড়লেন না বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
দিলীপের কটাক্ষ, ‘দিদিমণি উল্টোপাল্টা হিন্দি বলে অখিলেশের দোকান বন্ধ করে দিয়েছেন। যেখানে তিনি হাথরাসের গল্প বলেছিলেন সেইখানেই বিজেপি এগিয়ে রয়েছে।’ অন্যদিকে, গোয়াতেও এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। গোয়ার ৪০ টি আসনের মধ্যে এখনও পর্যন্ত ১৯ টিতে এগ♍িয়ে রয়েছে বিজেপি। সেই জায়গায় চারটিতে এগিয়ে রয়েছে সিপিএমের সহযোগী ফল। এনিয়েও তৃণমূলকে খোঁচা দিতে ছাড়েননি দিলীপ ঘোষ।
তিনি বলেন, ‘কেউ যদি মনে করে টাকা-পয়সা খরচ করলেই পার্টি দাঁড় করানো যাবে, তা সম্ভব নয়। গোয়াতে তৃণমূলের সহযোগী পার্টি ৪ থেকে ৫ আসনে এগিয়ে রয়েছে। যদি তৃণমূল সেখানে একটা সিটও পায় তাহলে তাতেই তাদের খুশি হওয়া উচিত। এ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে ত্রিপুরার প্রসঙ্গ উল্লেখ করেন দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, ‘ত্রিপুরাতে বাইরে থেকে লোক নিয়ে গিয়ে টাকা পয়সা খরচা করে অনেক চেষ্টা করেছিল তৃণমূল। কিন🐟্তু সেখানে তারা কিছুই পারেনি।’ বৃহস্পতিবার পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটালের পার্টি অফিসে কর্মী সম্মেলনে🍌 যোগ দিতে গিয়ে তিনি এভাবেই তৃণমূলকে আক্রমণ করেন।
এর পাশাপাশি পঞ্জাব বিধানসভা ভোটের ফলাফল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘কংগ্রেস এতদিন সেখানে পারিবারিক রাজনীতি করে আসছে। বারবার মুখ্যমন্ত্রী পরিবর্তন করার ফলে মানুষের সমস্যা হয়েছে। আমরা 𓆉সেই সমাধান সমস্যাগুলি মানুষের কাছে তুলে ধরেছিলাম। আমরা সেখানে বেশ কয়েকটি আসন পাব।’ দিলীপের অভিযোগ🌜, ‘কংগ্রেসই ভারতবর্ষে দুর্নীতির জন্ম দিয়েছিল।’