প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা নিয়ে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি। বিভিন্ন জায়গা থেকে আবাস যোজনায় দুর্নীতির অভিযোগ শোনা যাচ্ছে। তার ওপর সামনেই রয়েছে পঞ্চায়েত ভোট। ঠিক সেই মুহূর্তে তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েত অফিস থেকে বস্তাবন্দি করে নথি সরানোর অভিযোগ উঠল। মালদহের চাঁচল-২ ব্লকের তৃণমূল পরিচালিত ভাকরি গ্রাম পঞ্চায়েতের অফিস থেকে নথি সরানো হয়েছে বলে অভিযোগ। তা আটকে দেয় গ্রামবাসীরা। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ✃ব্যাপক চাঞ্চলꦜ্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, যে সমস্ত 💦নথি সরানো হচ্ছিল তার মধ্যে রয়েছে আবাস যোজনা থেকে শুরু করে জব কার💦্ডের আবেদনপত্র। এছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন প্রকল্পের আবেদন সংক্রান্ত নথিপত্র। যদিও গ্রামবাসীরা হাতে নাতে পঞ্চায়েত কর্মীদের ধরে ফেলেন। তাঁরা জানতে চাইলে কর🦋্মীরা জানান, পঞ্চায়েত প্রধানের নির্দেশে এগুলি সরানো হচ্ছে। পরে তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধান সুমিত দাস ঘটনাস্থলে পৌঁছন তিনি অবশ্য জানেন এই সমস্ত নদী, অপ্রয়োজনীয় সেই কারণে সেগুলি ফেলে দেওয়া হচ্ছিল।
যদিও পঞ্চায়েত প্রধানের সে যুক্তি মানতে চায় গ্রামবাসী এবং বিরোধীর। বিরোধীদের অভিযোগ, তদন্তের ভয়ে তৃণমূল নেতারাই এই সমস্ত নথি সরানোর চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে প্রমাণ সরানোর অভিযোগ তোলেন। চাঁচলের বিজেপি নেতৃত্ব♔ জানিয়েছেন, যেহেতু এখন তদন্ত হচ্ছে সেই ভয়ে তারা আগেভাগে দুর্🐼নীতির প্রমাণ সরিয়ে ফেলতে চাইছে। গোটা ঘটনায় তারা তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। অন্যদিকে, মালদা জেলা পরিষদের সভাপতি এটিএম রফিকুল ইসলাম বলেন, এটি নথি পাচারের চেষ্টা বা প্রমাণ সরানোর চেষ্টা নয়। সেগুলি অপ্রয়োজনীয় হওয়ার কারণে ফেলে দেওয়া হচ্ছে।