অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ🍌্রে প্রায়ই নিম্নমানের খাবার দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এবার পচা এবং সাইজে তুলনামূলক ছোট ডিম দেওয়ার অভিযোগ উঠল অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কর্মীর বিরুদ্ধে। এই অভিযোগে ডিম ফেলে দিয়ে অভিনব প্রতিবাদ জানালেন গ্রামবাসীরা। এর পাশাপাশি অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের ঘিরে গ্রামবাসীরা বিক্ষোভ করেন। ঘটনাটি মালদার হরিশ্চন্দ্রপুর-১ নং ব্লকের তুলসীহাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের পশ্চিম-পূর্ব রাড়িয়াল বুথের অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের।
অঙ্গনওয়াড়ির খিচুড়িতে মরা টিকটিকি! খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লেন ৩ জ♊ন
আজ শুক্রবার বেলা ১১টা নাগাদ ওই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কর্মী লিলা দাসকে ঘিরে গ্রামবাসীরা বিক্ষোভ করেন। স্থানীয় বাসিন্দা আবুল হোসেন আশরাফীর অভিযোগ, ওই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র থেকে বরাবরই নিম্নমানের খাবার দেওয়া হয়। মাস𝓡 দুয়েক আগেই ওই সেন্টারের বিরুদ্ধে নিম্নমানের খাবার ও কাঁচা ডিম দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। এবার পঁচা ডিম দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বারবার অভিযোগ জানিয়েও কোনও সমাধান।হচ্ছে না বলে দাবি স্থানীয়দের। তাদের অভিযোগ, এদিন ওই কেন্দ্র থেকে দুর্গন্ধযুক্ত পচা ডিম দেওয়া হয়েছিল। এই নিয়ে এদিন অভিভাবকেরা অভিযোগ জানাতে গেলে ওই অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও তার ছেলে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। তারা অভিভাবকদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন।
লিলা দাস যদিও পচা ডিম দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। তবে সরাসরের ওপরে তিনি দায় চাপিয়েছেন। লিলা দাস জানান,তাকে সালালপুর ও রাড়িয়াল দুই গ্রামে এক সঙ্গে দুইটি সেন্টারের দায়িত্ব সামলাতে হয়। গত কালকে🍸 তিনি রাড়িয়াল সেন্টারের দায়িত্বে ছিলেন,আজ সালালপুর সেন্টারে গিয়েছিলেন। দোকান থেকে রাতে ডিম কিনে নিয়ে আসার কারণে পচা ডিম বুঝতে পারেননি। সকালে সিদ্ধ করার সময় তিনি বুঝতে পারেন সেগুলি পচা। তবে পচা ডিম কোনও বাচ্চাকে দেওয়া হয়নি বলেই তার দাবি।