জীবনের প্রথ𝕴ম বড় পরীক্ষা দিতে গিয়ে জীবনটাই চলে গেল এক মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর। হাতি পা দিয়ে পিষে মারল ওই মাধ্য়মিক পরীক্ষার্থীকে। আজ,বৃহস্পতিবার সকালে বাবার সঙ্গে পরীক্ষাকেন্দ্রে যাচ্ছিল ছাত্রটি। তখন জলপাইগুড়ির বৈকন্ঠপুর জঙ্গল সংলগ্ন টাকিমারি এলাকায় এক দাঁতালের সামনে পড়ে যায় তাঁরা। সেখা😼ন থেকে ভয়ে পালানোর মুহূর্তেই পা দিয়ে পিষে মারল হাতিটি। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ছাত্রকে জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু চিকিৎসকরা জানান, হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই মৃত্যু হয়েছে ছাত্রের।
পুলিশ কী তথ্য পেয়েছে? পুলিশ সূত্রে খবর, মৃত ছাত্রের নাম অর্জুন দাস। মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে বাবার সঙ্গে বেরিয়েছিল অর্জুন। জলপাইগুড়ির বৈকুণ্ঠপ🙈ুর জঙ্গল সংলগ্ন টাকিমারি এলাকায় হামলা চালায় দলছুট দাঁতাল। হাতির হামলায় গুরুতর জখম হয় অর্জুন। তবে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মৃত্যু হয় অর্জুন দাসের। খবর পেয়ে হাসপাতালে পৌঁছন বনকর্মী এবং পুলিশকর্মীরা। বাবার সঙ্গে মোটরবাইকে করে পরীক্ষা দিয়ে যাচ্ছিল। তখন শুঁড় দিয়ে তুলে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে পিষে মারে হাতিটি। যা নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।
আর কী জানা যাচ্ছে? স্থানীয় সূত্রে খবর, মোটরবাইকে করে ছেলেকে নিয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষা কেন্দ্রে যাচ্ছিলেন বাবা বিষ্ণু দাস। হঠাৎ করেই মোটরবাইকের সౠামনে চলে আসে হাতিটি। মোটরবাইক দেখে তেড়ে আসে হাতিটি। অর্জুনকে ধরে ফেলে হাতি। সেখানেই শ🐻ুঁড়ে তুলে আছড়ে মারে। তারপর পা দিয়ে পিষে যান। অর্জুন বেলাকোবা বটতলা স্কুলে মাধ্যমিক পরীক্ষা দি༺তে যাচ্ছিল।
ঠিক কী বলছে বন দফতর? এই ঘটনার পর বেলাকোবা রেঞ্জের রেঞ্জার সঞ্জয় দত্ত বলেন, ‘বৈকুন্ঠ বনবিভাগের ভালবাসা মোড়ের কাছে জঙ্গলের রাস্তায় মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে পিষে মারে হাতি। পাচিরাম নাহাটা স্কুলে পড়ত অর্জুন দাস।’ এই ঘটনা নিয়ে বৈকুণ্ঠপুর ডিভিশনের ডিএফও হরি কৃষ্ণণ বলেন, ‘মোটরবাইকে চড়ে বাবা এবং ছেলে জঙ্গলের রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল। ছেলেটি এবারের মাধ⛄্যমিক পরীক্ষার্থী। তখন হঠাৎ হাতি চলে আসে। ছেলেকে ছেড়ে বাবা পালিয়ে যায়। হাতির আক্রমণে ছেলের মৃত্যু হয়।’
এইꦡ খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT ꧅App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p7me4aup