গরু পাচার মামলায় গ্রেফতার হয়েছিলেন বীরভূম তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল ওরফে কেষ্ট। আজ, মঙ্গলবার আসানসোল জেল থেকে জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়৷ শারীরিক পরীক্ষা করার জন্যই এদিন অনুব্র🏅🐼তকে নিয়ে আসা হয় জেলা হাসপাতালে৷ তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগে থেকেই কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছিল জেলা হাসপাতাল চত্ত্বর৷ তবে তার মধ্যেও এদিন কেষ্ট গাড়ি থেকে নামতেই ধেয়ে এল গরু চোর বিশেষণ। টানা একমাস পর আসানসোল সংশোধনাগার থেকে বের করা হয় অনুব্রত মণ্ডলকে।
ঠিক কী ঘটেছে💦 জেলা হাসপাতালে? এদিন সকাল থেকেই হাসপাতাল চত্বর মুড়ে ফেলা হয়েছিল কড়া নিরাপত্তায়৷ নীল–সাদা ব্যারেকেড দিয়ে পৃথক পথও তৈরি করা হয়৷ সেই পথ দিয়েই অনুব্রতকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালের ভিতরে। সেখানে শাসকদলের বোলপুরཧের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা কেষ্ট গাড়ি থেকে নামতেই ধেয়ে আসে ‘গরু চোর’ ধ্বনি৷ যদিও দ্রুত কেষ্টকে নিয়ে হাসপাতালের ভিতরে ঢুকে যান নিরাপত্তা কর্মীরা৷
উল্লেখ্য, গত ২৪ অগস্ট থেকে আসানসোল জেলে রয়েছেন বীরভূমের এই তৃণমূল কংগ্রেস নেতা। এরপর ২৫ অগস্ট তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল হাসপাতালে। তখন হাসপাতাল💝 চত্বরে ভিড় থাকায় বাড়া🔯নো হয়েছিল নিরাপত্তা। এবার কালীপুজোর পরের দিন জেলা হাসপাতালে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হলে খেয়াল রাখা হয়েছে সেদিকে। তবে এবার জেলহাজতে কালীপুজোর রাত কꦡাটানোর পর এদিন হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় কেষ্টকে৷
ঠিক কী বলছে হাসপাতাল? অনুব্রত মণ্ডলকে পরীক্ষা করার পর হাসপাতালের সুপার নিখিলচন্দ্র দাস সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘সমস্ত পরীক্ষা–নিরীক্ষা করা হয়েছে। তাঁর নতুন✱ করে বড় কোনও সমস্যা হয়নি। যে সমস্ত রোগের ওষুধ তিনি খেতেন, তা তাঁকে চালিয়ে যেতে হবে। নতুন কোনও ওষুধ দেওয়া হয়নি’। তবে ৯ কেজি ওজন কমেছে অনুব্রত মণ্ডলের।