গরু পাচার মামলায় এনামুল হকের তিন ভাগ্নের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করল মুর্শিদাবাদের জঙ্গিপুর আদালত। বিদেশ থেকে দেশে ফেরা মাত্র তাঁদের গ্রেফতার করা হবে। এমনকী এই নির্দেশের কপি দেশের সমস্ত বিমানবন্দরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। যাতে বিমানবন্দরে পা দিলেই তাঁদের আটক করতে পারে এয়ারপোর্ট কর্তৃপক্ষ। ইতিমধ্যেই তাঁদের পাসপোর্ট নম্বর এবং ছবি পাঠানো𒁏 হয়েছে বিমানবন্দরগুলিতে। সমস্ত থানার কাছেও এই কপি পাঠানো হয়েছে।
কাদের কথা বলা হচ্ছে? গরু পাচার মামলায় সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার এনামুল হকের তি♕ন ভাগ্নে জাহাঙ্গির আলম, হুমায়ুন কবির এবং মেহেদি হাসান গরু পাচারের সঙ্গে যুক্ত বলে অভিযোগ। গরু পাচারের তদন্তে নেমে সিআইডি জানতে পেরেছে, এনামুলের তিন ভা🐬গ্নেই গরু পাচারের ব্যবসার দেখভাল করতেন। পাচারের টাকা বিদেশে পাঠানোর ক্ষেত্রে তাঁদেরই মূল ভূমিকা ছিল। এই টাকায় বাংলাদেশ, কাতার এবং দুবাইয়ে বিভিন্ন ব্যবসা খুলেছেন তাঁরা। সেখানকার বিভিন্ন কোম্পানিতেও এই টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। হাওলা করে টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে।
সিআইডি কী তথ্য পেয়েছে? সিআইডি সূত্রে খবর, ওই তিন ভাইয়ের মার্বেলের দোক💫ান,🌟 চালকল এবং কলকাতায় অফিস রয়েছে। সেখানে তল্লাশি চালান তদন্তকারীরা। সেখান থেকে মিলেছে বিপুল নথি। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিনজনকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। তবে তাঁরা আসেননি। তখনই সিআইডি’র পক্ষ থেকে তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোꦗয়ানা জারির আবেদন জানানো হয়। আদালত তা মঞ্জুর করে। ওই তিনজন আরব আমিরশাহীতেই পালিয়েছেন। গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পরবর্তী 🉐পদক্ষেপ হিসেবে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার দিকে এগোনো হবে।