রাজ্য সরকারের উদ্যোগে সুন্দরভাবে সেজে উঠছে শহিদ ক্ষুদিরাম বসুর জন্মস্থান। এক বছর আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষুদিরামের গ্রাম মহবোনীকে আদর্শ গ্রাম হিসেবে ঘোষণা♕ করেছিলেন। ১১ অগস্ট শহিদ ক্ষুদিরামে༺র আত্মবলিদান দিবস। তাঁর আগে নতুন সাজে সেজে উঠছে মহবোনী। রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে পানীয় জল সরবরাহ সব কিছু পালটে যাওয়ায় খুশি এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা।
রাজ্য সরকারের ঘোষণা অনুসারে ঢেলে সাজানো হচ্ছে মহবোনী গ্রাম। জেলাশাসক রেশমি কমলের তত্বাবধানে ক্ষুদিরাম বসুর জন্মস্থানে গড়ে উঠতে চলেছে টুরিজম পার্ক। সꦬেই পার্ক তৈরির কাজ এখনও সম্পূর্ণ হয়নি। তবে জোরকদমে চলছে এই কাজ। জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর, ক্ষুদিরাম বসুর আত্মবলিদান দিবসের জন্য একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। তার আগে জোরকদমে চলছে প্রস্ততি। গ্রামে রাস্তাঘাট তো পাকা হয়েছেই, সেইসঙ্গে রাস্তাঘাটে লাইটও বসেছে। পানীয় জলের সংস্কারের সঙ্গে সঙ্গে নিকাশি নালাও করা হয়েছে। একটি আদর্শ গ্রাম ঠিক যেমন হয়, সেইভাবেই সাজিয়ে তোলা হচ্ছে মহবোনীকে।
আদর্শ গ্রাম হিসেবে গড়ে তোলা প্রসঙ্গে ক্ষুদিরাম বসুর পরিবারের এক বাসিন্দা জানান, ‘আগের তুলনায় অনেকটা উন্নতি হয়েছে। লাইট, জল, রাস্তাঘাট সবকিছুই হয়েছে। পরিবেশটা খুব ভালো হয়েছে।’ তিনি জানান, 'গ্রামে প্রত্যেক বাড়িতেই শৌচাগার হয়েছে। তবে এখনও বেশ কিছু কাঁচাবাড়ি হয়েছে। তবে আগামিদিনে যাতে আরও উন্নয়ন হয়, সেই আশা রাখব। আমরা চাই, গ্রামের🌜 প্রত্যেকটি বাড়িই যেন পাকাবাড়ি হয়ে যায়। আদর্শ গ্রাম হিসেবে তৈরি হলেও গ্রামে কি কর্মসংস্থান হয়েছে?' এই প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, এখনও পর্যন্ত কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে নতুন কিছু হয়নি। তবে আশা রাখব, আগামিদিনে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
স্থান সৃষ্টি হবে।