তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বর্তমানে উত্তরবঙ্গে। আর সেই সময়ই কোচবিহারের শীতলকুচিতে ভয়াবহ কাণ্ড বিজেপির মিছিলকে ঘিরে। নবান্ন অভিযানকে সফল করতে রবিবার দুপুরে মিছিল বের করে বিজেপি। বিজেপির বিভিন্ন স্তরের নেতৃত্ব এই মিছিলে ছিলেন। আচমকাই সেই মিছিলের উপর ব্যাপক বোমাবাজি শুরু হয়ে যায়। বোমার ধোঁয়ায় ঢেকে যায় চারদিক। তবে 🐬তারপরেও এলাকা ছাড়েননি বিজেপি নেতৃত্ব। মিছিল করে তাঁরা এগোতে থাকেন। বিজেপির স্পষ্ট অভিযোগ, তৃণমূল সরাসরি বোমাবাজি করেছে মিছিলের উপর। বিজেপি কর্মীদের উপর ব্যাপক হামলা চালানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে খবর, শীতলকুচিতে এই মিছিলকে কেন্দ্র করে আগেই থেকেই অশান্তির আশঙ্কা ছিল। আর মিছিল শীতলকুচি বাজারের কাছে পৌঁছতেই শুরু হয় বোমাবাজি। বিজেপির একাধিক জনপ্রতিনিধির সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা ছিলেন। তাঁরা কোনওভাবে সুরক্ষার ব্যবস্থা করেন।&n🌄bsp;
এদিকে তৃণমূল ও বিজেপি দুপক্ষ কার্যত মুখোমুখি হয়ে যায়। পুলিশ বিজেপি কর্মীদের উপর ব্যাপক লাঠিচার্জ করে বলেও অভিযোগ। বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, শীতলকুচি, সিতাই, দিনহাটা বরাবরই উপদ্রুত। বাংলাদেশ থেকে লোক এসেও হামলা চালায়। এই ধরনের হিংসাত্মক ঘটনা নতুন কিছু নয়। এভাবেই তৃণমূল এলাকাগুলিকে উপদ্রুত করে রেখেছে। উদয়ন গুহের দিকেও আঙুল তুলেছেন তিনি।
উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহ জানಌিয়েছে, তৃণমূল এই গণ্♐ডগোলের সঙ্গে যুক্ত নয়। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বর্তমানে মালবাজারে রয়েছেন। তৃণমূলের কর্মীরা এত বোকা নয় যে এমন ঘটনা করবেন। আমি সকꦏাল থেকে মালবাজারে রয়েছি। দিলীপ ঘোষ হস্তবিশারদ। আমি উসকানি কীভাবে দেব?ওখানে 🗹বিজেপির একশোটা গ্রুপ। ওরা নিজেদের মধ্যে গণ্ডগোল পাকিয়েছে।