পিঠে স্কুল ব্যাগ নিয়ে যাচ্ছিল দশম শ্রেণির এক ছাত্রী। একজন স্কুল ছাত্রীর ব্যাগে সাধারণত বই খাতা অথবা পড়াশোনার সামগ্রী থাকাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দশম শ্রেণির ওই ছাত্রীর ব্যাগ খুলতেই চক্ষু চড়কগাছ বিএসএফ জওয়ানদের। ব্যাগ থেকে একের পর এক বেরিয়ে এলো প্রচুর পরিমা🍷ণে সোনার রিং। বসিরহাটের স্বরূপনগর থানার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে হাকিমপুর চেকপোস্টের কাছ থেকে ওই ছাত্রীকে গ্রেফতার করেছেন বিএসএফ জওয়ানরা। সম্প্রতি সীমান্তে সোনা পাচার বেড়ে চলেছে। ফলে ওই ছাত্রী সোনা পাচার করছিল কি না ত🐷া খতিয়ে দেখছে বিএসএফ।
সীমান্তে কৃষকের সাহায্যে সোনা পাচারের চেষ্টা, উদ্ধার 🌼৫ কোটি টাকা মূল্যের সো🐼না
সূত্𝐆রের খবর, আজ রবিবার সপ্তমীর সকালে পিঠে স্কুল♋ ব্যাগ নিয়ে সাইকেলে চড়ে যাচ্ছিল দশম শ্রেণির ওই ছাত্রী। ইদানীং যেভাবে সোনা পাচার হয়ে চেষ্টা বেড়ে চলেছে তা রাখতে কড়া নজরদারি চালাচ্ছে বিএসএফ। ফলে চেকপোস্টের কাছে যেতেই ওই ছাত্রীকে আটকায় বিএসএফ জওয়ানরা। এরপর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই কথায় অসঙ্গতি খুঁজে পেয়ে তার ব্যাগে তল্লাশি চালানো হয়। আর তল্লাশি চালাতেই বেরিয়ে আসে ৫৮টি সোনার রিং। যার ওজন ১৪০ গ্রাম। বিএসএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই পরিমাণ সোনার বাজারদর প্রায় সাত লক্ষ টাকা।
জানা গিয়েছে, ওই ছাত্রী বিথারী হাকিমপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের তারালি সীমান্ত এলা🧸কার বাসিন্দা। উদ্ধার হওয়া সোনার রিং এবং ছাত্রীকে শুল্ক দফতরের হাতে তুলে দিয়েছেন বিএসএফ জওয়ানরা। একইসঙ্গে এই ঘটনার সঙ্গে কোনও পাচারকারী জড়িত রয়েছে কিনা ত🥀াও খতিয়ে দেখছে। যদিও ওই ছাত্রী পাচারের উদ্দেশ্যে সোনা নিয়ে যাচ্ছিল কিনা সে বিষয়টিও খতিয়ে দেখছেন জওয়ানরা।