জীবনকৃষ্ণ সাহার মোবাইল ফোন উদ্ধারের মজুরি দেননি সিবিআই আধিকারিক। বকেয়া মজুরির দাবিতে বুধবার স্থানী🍬য় তৃণমূল কার্যালয়ে বিক্ষোভ দেখালেন শ্রমিকরা। তাঁౠদের দাবি, তৃণমূল নেতার কথাতেই কাজে লেগেছিলেন তাঁরা। ফলে সিবিআই টাকা না দিলে বকেয়া মেটাতে হবে তাঁকেই।
গত🦂 শুক্রবার সন্ধ্যায় বাড়িতে সিবিআই তল্লাশি চলাকালীন বাজেয়াপ্ত ২টি মোবাইল ফোন পুকুরে ছুড়ে ফেলেন বড়ঞার তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ💛্ণ সাহা। শনিবার সকালে শ্রমিক নামিয়ে কাদা ঘেঁটে খোঁজ পাওয়া একটি মোবাইল ফোনের। কিন্তু সারা দিন তন্ন তন্ন করে খুঁজেও দ্বিতীয় ফোনটির খোঁজ পাওয়া যায়নি। রবিবার বিকেলে পুকুরে জেসিবি মেশিন নামায় সিবিআই। সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে খোড়াখুড়ি। কিন্তু কাজ হয়নি। পরদিন সকালে আবার খোড়াখুড়ি শুরু হয়। এর পর বেলা ১২টা নাগাদ পুকুর পাড়ে খেজুর গাছের তলা থেকে ফোনটি উদ্ধার করেন এক শ্রমিক।
মোবাইল উদ্ধার প্রক্রিয়ায় ১টি জেসিবি মেশিন, ১টি ট্রাক্টর ও ২৮ জন শ্রমিককে কাজে লাগানো হয়। যার মোট ভাড়া হয় ৩৪,৫০০ টাকা। অভিযোগ, সোমবার মোবাইল ফোন উদ্ধার হতেই সেটি নিয়ে কলকাতা ফিরে যান সিবিআই আধ🌃িকারিক। শ্রমিকদের বকেয়া নিয়ে তার পর থেকে কারও সঙ্গে কোনও যোগাযোগ করেননি তাঁরা। ওদিকে স্থানীয় তৃণমূল নেতা সুকুমার প্রামাণিকের নেতৃত্বে কাজে নেমেছিলেন শ্রমিকরা। মজুরির দাবিতে বুধবার আন্দিতে তৃণমূল কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা।
এর পর এক সাংবাদিক বৈঠক করে তৃণমূল নেতৃ💧ত্বের🌼 তরফে জানানো হয়, বিধায়কের নির্দেশেই দ্রুত জেসিবি মেশিন ও ট্রাক্টরের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। শ্রমিকদেরও তাঁর নির্দেশেই কাজে লাগানো হয়। সিবিআই আধিকারিকরা টাকা না দিলে বকেয়া মেটাতে হবে তাঁদেরই।