বজ্রপাত থেকে প্রাণরক্ষা করবে ছাতা। এমনই উদ্ভাবনের মাধ্যমে তাক লাগাল মেদিনীপুরের শ্রেয়ক পন্ডা। ꧃শিশু বিজ্ঞান কংগ্রেস ২০২০ প্রতিযোগিতায় সকꦇলের নজর কাড়ল ক্লাস সিক্সের ছাত্র।
মেদিনীপুরের ভগবানপুরের বাহাদুরপুর দেশপ্রাণ শিক্ষা নিকেতনের ছাত্র শ্রেয়ক। তার প্রজেক্ট গাইড ছিলেন স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নিতাইচরণ পাত্র। বজ্রপাতরোধক ছাতা বা থান্ডারস্টিক ফর ফার্মার্স মডেল তৈরি করেছে সে। ভারত সরকারের ন্যাশন্যাল কাউন্সিল ফর সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির সহযোগিতౠায় এবং রাজ্য সায়েন্স কমিউনিকেটর ফোরামের আয়োজনে শিশুবিজ্ঞান কংগ্রেস ২০২০-এ এই মডেল প্রদর্শন করে শ্রেয়ক।
একটি পুরনো ছাতা, ৪ এম এম তামার তার, পিভিসি পাইপ, ৪ এম এম রড দিয়ে আর্থিংযুক্ত 🅰এই ছাতা। উচ্চতায় প্রায় ১০ ফুট। আর্থিং প্রায় দুই থেকে তিন ফুট। প্রয়োজনে ব্যবহারকারী নিজেই খুলে ফোল্ড করে তুলে রাখতে পারবেন এই ছাতা। আবার দরকারের সময়ে এটি খুলে সেটআপ করে নেওয়া যাবে।
মূলত কৃষকদের কথা মাথায় রেখে এটি বানানো। সম্প্রতি রাজ্য তথা দেশজুড়ে বজ্রপাতে প্রাণহানির বহু ঘটনা হয়েছে। এꦓঁদের সিংহভাগই কৃষিজীবী। মাঠে কাজের সময়ে এই ঝুঁকির কথা মাথায় রেখেই এই ছাতা বানানো। কৃষকরা মাঠে যাওয়ার সময়ে এই ছাতা নিয়ে যেতে পারবেন। এরপর যেখানে কাজ করবেন, তার থেকে অন্তত ২০ ফুট দূরে এটি সেটআপ করে নিতে হবে।
ফাঁকা মাঠে কৃষকরাই উচ্চতম হওয়ায় তাঁরা বজ্রাঘাতের ঝুঁকিতে থাকেন। কিন্তু এই ছাতা ১০ ফুট উঁচু হওয়ায়, বজ্রাঘাত হল💫ে তা ছাতাতেই পড়ার সম্ভাবনা বেশি। আর এর মধ্যে আর্থিং করা আছে। ফলে কৃষকদের ঝুঁকি হ্রাস পাবে।
াবে।