২০১২ সালে বিধানসভা ভোট পরবর্তী হিংসায় আদালত অবমাননার অভিযোগে মুখ্যসচিবের বিরুদ্ধে মামলা হয় কলকাতা হাইকোর্ট । সেই মামলা শুনানির জন্য পাঁচ সদস্যে🐷র বেঞ্চ গঠন করল আদালত। এই নতুন বেঞ্চে মামলার শুনানি চলবে।
আদালতের নির্দেশ অমান্য করেছেন এই অভিযো🎃গ তুলে▨ মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয় হাইকোর্টে। আদালতের বৃহত্তর বেঞ্চ সেই মামলাটি শুনবে।। বুধবার বিজ্ঞপ্তি দিয়ে আদালতের তরফে পাঁচ বিচারপতির নাম জানানো হয়। হাইকোর্টের দুই প্রবীণ বিচারপতিকেও এই বেঞ্চে রাখা হয়েছে।
বৃহত্তর বেঞ্চে থাকছেন বিচারপতি ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখ⭕োপাধ্যায়, বিচারপতি চিত্তরঞ্জন দাশ, বিচারপতি হরিশ টন্ডন, বিচারপতি সৌমেন সেন এবং বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী।
২০২১ সালের বিধানসভা ভোটের পর বিভিন্ন জায়গায় হিংসার অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে নিয়ে হাইকোর্টে এক গুচ্ছ জনস্বার্থ মামলা হয়। মামলাগুলির শুনানির জন্য পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ গঠন করা হয়। সেই বেঞ্চই ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয়। একই সঙ্গ🍰ে আদালত বলে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিতে। কিন্তু আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও ক্ষতিপূরণ দেওয়ার উদ্যোগ নেয়নি নবান্ন।
আꦫদালতের নির্দেশ মানা হয়নি বলে, ২৮ অক্টোবর হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন মামলাগুলির আই🔯নজীবীরা।
এ ক্ষেত্রে রাজ্য দাবি করে, কলকাতা হাইকোর্টেཧর নিয়ম অনুযা𝐆য়ী যে বিচারপতিরা নির্দেশ দিয়েছিলেন তাঁরাই এই অবমাননা মামলা শুনতে পারবেন।
ঘটনাচক্রে আগের পাঁচজন বিচারপতি𝓡র মধ্যে তৎকালীন হাই কোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি রাজেশ বিন্দল এখন সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছেন। বিচারপতি সুব্রত তালুকদার অবসর নিয়েছেন। তাঁদের জায়গা প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম, বিচারপতি চিত্তরঞ্জন দাস এ𓆉বং বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তীকে নিয়োগ করেন। বিচারপতি মুখোপাধ্যায়, বিচারপতি টন্ডন এবং বিচারপতি সেন আগের বেঞ্চে ছিলেন। তাই নব গঠিত পাঁচ সদস্যের বেঞ্চই আদালত অবমাননার মামলা শুনবে।