মহেশতলা, রবীন্দ্রনগর এবং নরেন্দ্রপুর ꦿ- এই তিনটি থানা এলাকার মধ্যে দক্ষিণ ২৪ পরগনার অধিকাংশ অ্যাফেক্টেড বা 'এ' কনটেনমেন্ট জোন রয়েছে। পরিসংখ্যানের নিরিখে তা প্রায় ৬৫ শতাংশ।
রাজ্য সরকারের সাম্প্রতিক আপডেট অনুযায়ী, দক্ষিণ ২ꦐ৪ পরগনার ৩৪ টি জায়গা 'এ' কনটেনমেন্ট জোন বা সবথেকে প্রভাবিত সংক্রামক এলাকা তালিকায় রয়েছে। যা কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগনা এবং হাওড়ার থেকে অনেকটাই কম।
তবে কলকাতা লাগোয়া মহꦰেশতলা থানা এ🍌লাকায় সবথেকে বেশি ১১ টি অ্যাফেক্টেড জোন রয়েছে। তার থেকে অনেকটা কম সবথেকে প্রভাবিত সংক্রামক এলাকা রবীন্দ্রনগর থানা এলাকায়। সেখানকার ছ'টি জায়গাকে 'এ' কনটেনমেন্ট জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। অন্যদিকে, নরেন্দ্রপুর থানার আওতায় রয়েছে পাঁচটি 'এ' কনটেনমেন্ট জোন। অর্থাৎ জেলার ৩৪ টি সবথেকে প্রভাবিত সংক্রামক এলাকার মধ্যে ২২ টিই ওই তিনটি থানার মধ্যে সীমাবদ্ধ।
স্বাভাবিকভাবে জেলার বাকি জায়গাগুলিতে হাতেগোনা 'এ' কনটেনমেন্ট জোন রয়েছে। তারমধ্যে বজবজ, বিষ্ণ🌞ুপুর এবং সোনারপুর থানার দুটি জায়গাকে সবথেকে প্রভাবিত সংক্রামক এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এছাড়াও বারুইপুর, বাসন্তী, মথুরাপুর, পারুলিয়া কোস্টাল, মগরাহাট এবং উস্থি থানার আওতায় একটি করে অ্যাফেক্টেড জোন রয়েছে।