রাজ্যে লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির প্রত্যাশিত ফল না হওয়ার⛎ পর থেকেই রাজ্য সভাপতির পদে দিলীপ ঘোষকে ফেরানোর দাবি জোরদার হয়েছে। শনিবার দলের কর্মীদের সেই দাবি বিক্ষোভের আকারে আছড়ে পড়ল রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের সামনে। শনিবার মেদিনীপুরে দলের কর্মিসভায় দিলীপ ঘোষকে রাজ্য সভাপতি করার দাবি তুলে তাঁর সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন কয়েকজন বিজেপি কর্মী। তখন সুকা🌠ন্তবাবুর সঙ্গে হাজির ছিলেন বিজেপি কর্মীরাও।
আরও পড়ুন - ইসলা🌠ম ছা𓃲ড়া অন্য ধর্মে জন্মানো দুর্ভাগ্যের, ফিরহাদের মন্তব্যের বিরোধিতা করলেন না মমতা
পড়তে থাকুন - নিজের বুথে পেয়েছেন ৪১টা ভোট, ও আবার নেত🦩া না কি? হিন্দু ব্লক সভাপতিকে ছাড়াই সভা করলেন হুমায়ুঁ কবির
দলের কর্মীদের ক্ষোভ বিক্ষোভের কথা শু🐎নতে শনিবার মেদিনীপুরে এ🅺ক সভার আয়োজন করেছিল বিজেপি। সেই সভায় দলের কর্মীরা তাদের সুবিধা - অসুবিধার কথা বলেন। সভা শেষে এক বিজেপি কর্মী হঠাৎ উঠে দাঁড়িয়ে চিৎকার করে বলতে থাকেন, দিলীপদাকে রাজ্য সভাপতি চাই, তবেই রাজ্যের ক্ষমতা দখল সম্ভব হবে। কোনও ক্রমে ওই কর্মীকে নিরস্ত করেন বিজেপি নেতারা। সুকান্তবাবুকে বলতে শোনা যায়, করে দেব।
লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যে বিজেপির ফল মোটেও আশানুরূপ হয়নি। দিলীপ ঘোষকে তাঁর মেদিনীপুর আসন থেকে পাঠানো হয়েছিল বর্ধমান দুর্গাপুর আসনে।🐻 সেখানে তৃণমূলের কীর্তি আজাদের কাছে পরাজিত হয়েছেন তিনি। তার পর থেকে দলীয় নেতৃত্বের একাংশের বিরুদ্ধে লাগাতার ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন দিলীপ। এমনকী তাঁকে পরাজিত করতে ষড়যন্ত্র হয়েছে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন। ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন রাজনীতি থেকে অবসর গ্রহণের।
আরও পড়ুন - মুসলিমরা শুধু বোমা বাঁ๊ধবে? আর নিজের বুথে হেরে দল চালাবেন হি𒀰ন্দু নেতারা? দলীয় বৈঠকে প্রশ্ন TMC নেতার
২০১৯ সালে 🌞দিলীপ ঘোষের নেতৃতꦡ্বে রাজ্যে লোকসভা নির্বাচনে লড়ে ১৮টি আসন পেয়েছিল বিজেপি। এবার তা কমে হয়েছে ১২টি। তাছাড়া শনিবার যে ৪টি বিধানসভা উপনির্বাচনের ফল প্রকাশ হয়েছে তার সবকটিতেই হার হয়েছে বিজেপির। ওদিকে সুকান্ত মজুমদার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হওয়ায় বিজেপির নীতি মেনে দলের রাজ্য সভাপতি পদে রদবদল অবধারিত। একই কারণে বদল হবে বিজেপি সভাপতি পদেও। সেসবের মধ্যে ফের জোরদার হচ্ছে দিলীপ ঘোষকে রাজ্য সভাপতি করার দাবি।