চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে কুমন্তব্য করলে কি কোনও ব্যক্তির চিকিৎসা পাওয়ার অধিকার ছিনিয়ে নেওয়া যেতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এক চꦯিকিৎসকের করা পোস্টে এই প্রশ্নে শুরু হল বিতর্ক। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে ওই চিকিৎসক কয়েকজন ব্যক্তির চিকিৎসার দায়িত্ব থ💯েকে বিরত থাকার জন্য অন্য চিকিৎসকদের আবেদন জানিয়েছেন। আর তাতেই শুরু হয়েছে বিতর্ক।
আরও পড়ুন - ‘বাংলায় ন্যায়ের জন্য লড়াই জারি থাকবে’๊, দুর্গাপুজোয় কলকাতা এসে বার্তা নড্ডার
পড়তে থাকুন - কার টাকায় সঞ্জয় রায় মদ খেয়েছিল? আরজি কাণ্ডে সিবিআই♌ চার্জশিটে নয়া মোড়
আরজি কর কাণ্ডের পর জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন নিয়ে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের একাধিক 🎉নেতার তরফে ধেয়ে এসেছে কটাক্ষ। তেমনই কয়েকজনের নাম দিয়ে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের এক চিকিৎসক দাবি জানান, জরুরি পরিষেবা ছাড়া কোনও চিকিৎসক যেন এদের চিকিৎসার দায়িত্ব না নেন। তাঁর দাবি, চিকিৎসকরা একজোট হয়ে এই সিদ্ধান্ত নিলে লোকে ভুলভাল বলার আগে অন্তত একবার ভাববে।
বর্ধমান মেডিক্যালের শল্যচিকিৎসা বিভাগের চিকিৎসক সৌম্য বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই আবেদনে চিকিৎসক মহল দ্বিধাবিভক্ত হয়ে গিয়েছে। চিকিৎসকদের একাংশের দাবি, ‘চি🐠কিৎসক হতে গেলে জাতি - ধর্ম – লিঙ্গসহ যাবতীয় ভেদাভেদের ঊর্ধ্বে উঠে চিকিৎসা করার শপথ নিতে হয়। কারও কোনও বক্তব্যের জন্য তাঁর চ🐭িকিৎসা করতে অস্বীকার করলে সেই শপথ ভঙ্গ করা হয়।’
জুনিয়র চিকিৎসকদের তরফে জানানো হয়েছে, এই বক্তব্যের সমর্থ💛ক তারা নন। ২ মাস ধরে আন্দোলন চললেও চিকিৎসা পরিষেবা স্বাভাবিক রেখেছেন তাঁরা। ফলে এরকম কোনও বিভাজন করা জুনিয়র ডাক꧃্তারদের পক্ষে সম্ভব নয়।
আরও পড়ুন - আলিপুর চিড়িয়াখানায় নতুন আকর্ষণ দক্ষিণ আমেরিকার আলপাকা, উদ্ধার করেছিল BSꦜF
তবে চিকিৎসকদের একটি অংশের মতে, যে ভাবে জনাকয়েক ব্যক্তিকে চিকিৎসকদের ওপর আক্রমণ করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তার প্রতিরোধ প্রয়োজন। চিকিৎসা পরিষেবা ꦏদিতে অস্বীকার করে না হলেও অন্য পন্থায় এদের সমঝে দেওয়া প্রয়োজন।