জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকদের কাজে সহায়তা করার জন্য চার জন করে উপ-মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক থাকেন। এত দিন পর্যন্ত তাঁদের কাজ ভাগ করে দিতেন মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক। ফলে সময়ে সময়ে পাল্টে যেত কাজ। স্বাস্থ্য ভবন থেকে কাজের উপ☂র নজরদারি চাল🎀ানোও সমস্যা হচ্ছিল। বৃহস্পতিবার নির্দেশিকার জারি করে উপ-মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকদের কাজ ভাগ করে দিল স্বাস্থ্য দফতর। জেলার সব স্বাস্থ্য আধিকারিকদের বলা হয়েছে তাঁরা যেন তাঁদের ডেপুটিদের কাজ দায়িত্ব বুঝিয়ে দেন।
কাজে গতি আনতে এই সিদ্ধান্তের কথা বলা হলেও মূলত কেন্দ্রের প্রকল্পগুলির সঙ্গে সমন্বয়ে জোর দিতেই এই দায়িত্ব ভাগের স🎃িদ্ধান্ত স্বাস্থ্য দফতরের। প্রকল্পগুলিতে কেন্দ্রের বরাদ্দ টাকা নিয়ে যাতে জটিলতা না বাড়ে সে কারণেই এই নির্দেশেকা বলে স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর।
নির্দেশি♛কায় বলা হয়েছে, ক্লিনিক্যাল এস্টাব্লিশমেন্ট সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়ের নোডাল অফিসার হবেন ডেপুটি-ওয়ান। মানবসম♕্পদ, ওষুধ ও চিকিৎসার সরঞ্জাম কেনা এবং জেলার স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর উন্নয়নের দায়িত্বও থাকবে তাঁর উপরে।
ডেপুটি-টু-এর দায়িত্ব জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের অধীনে কমিউনিকেব্ল ডিজিজ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির নোডাল অফিসারের। সাপে কাটা ও অন্য কোনও প্রাণী কামড়ানোর চিকিৎসা ও সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের দায়িত্বও থাকছে তাঁর হাতে। তিনিই খাদ্য সুরক্ষার বিষয়ট🤪িও দেখবেন বলে নির্দেশিকায় বলা হয়েছে।
(পড়তে পারেন। পুতুলের বাঁশি চলে গিয়েছিল🅘 কিশোরের ফুসফুসে, বাজছিল ভেতরে, এরপর যা করল উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল)