বৃহস্পতিবার সকালে দক্ষিণ ২৪ পরগণার পাথরপ্রতিমার ঢোলাহাট থানা এলাকায় গোবাদিয়া সেতু সংলগ্ন একটি জঙ্গলের মধ🐭্যে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হয় এক আইসিডিএস শিক্ষিকার দেহ। মৃতের নাম লহনা হালদার(৩৯)। প্রাথমিকভাবে পুলিশ অনুমান করছে তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন। কিন্তু কেন তিনি এই চরম সিদ্ধান্ত নিলেন? স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশের দাবি ওই মহিলার সঙ্গে একাধিক ব্যক্তির অবৈধ সম্পর্ক ছিল। এদিকে কিছুদিন আগেই তাঁর ঘনিষ্ঠ মুহুর্তের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। এনিয়ে নানা কথা রটতে থাকে। এদিকে ওই শিক্ষিকার স্বামী ও সন্তান রয়েছে। তবুও তাঁর একাধিক সম্পর্ক ছিল বলে বাসিন্দাদের একাংশের দাবি।
বিষয়টি জানাজানি হতেই তাঁর উপর মানসিক চাপ বাড়তে থাকে। তাঁর কাছে ছেলেমেয়েদের পড়তে না পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন অভিভাবকদের একাংশ। বুধবার রাতে পাড়ার কয়েকজন মাতব্বর বিষয়টি বসে মিটিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্ত মনে করা হচ্ছে অপমানের জ্বালায় তিনি তীব্র মানসিক অবসাদে চলে যান। গভীর রাতে তিনি বাড়ি থেকে বেরিয়ে গিয়েছিলেন। এদিকে এরপরই এদিন সকালে তার ঝু🎐লন্ত দেহ দেখতে পান বাসিন্দারা। তবে ওই মহিলার ছেলের দাবি, অবৈধ সম্পর্কের ভিডিও ভাইরাল করা হয়েছিল। যার জেরে মা আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়েছে। এদিকে দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে পুলিশ। ওই শিক্ষিকাকে কেউ আত্মহত্যার প্ররোচনা দিয়েছিল কিনা তা পুলিশ ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚখতিয়ে দেখছে।