ভয়াবহ আগুন 🔴লাগল পাওয়ার হাউসে।🐼 এর ফলে বিদ্যুৎ দফতরের কয়েক লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এদিনের ঘটনায় দমকলের দেরিতে আসাকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের মধ্যে অসন্তোষ ছড়ায়। দমকলের দুটি ইঞ্জিন বেশ কিছুক্ষণের চেষ্টায় এই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার সন্ধ্যায় নদিয়ার শান্তিপুর ব্লকের বাবলা পাওয়ার হাউসে। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে শর্ট সার্কিট থেকে এদিন আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে।
আরও পড়ুন: ঢা⛎কুরিয়া রেল লা𓆉ইন সংলগ্ন ঝুপড়িতে বিধ্বংসী আগুন, শিয়ালদা দক্ষিণ শাখায় ট্রেন থমকে
অভিযোগ, খরব পেয়ে প্রথমে দমকলের একটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। কিন্তু, একটি ইঞ্জিনের পক্ষে আগুন নেভানো সম্ভব হয়নি। ফলে আগুন নেভাতে শুরু করার পরেও ছড়িয়ে পড়ে। ফলে তারপরেও আগুন দাউ দাউ করে জ্বলছিল। তবে শুধু দমকল দেরিতে আসা๊র অভিযোগই ওঠেনি দমকলকে সময়মতো খবর দেওয়া হয়নি বলেও অভিযোগ। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পাওয়ার হাউসের পিছনের দিকে একটি স্টোর রুম রয়েছে। সেই স্টোর রুমে আগুন লাগে। সেখানে প্রচুর দাহ্য পদার্থ থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
স্থানীয়দের আরও বক্তব্য, প্রথমে ইঞ্জিনটি এ𒐪সে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করা হয় ঠিকই। কিন্তু, আগুনের তীব্রতা এতটাই ছিল যে মাঝপথে ইঞ্জিনের জল শেষ হয়ে যায়। তখন দ্বিতীয় ইঞ্জিন আনা হয়। তবে দ্বিতীয় ইঞ্জিন পৌঁছানোর আগে আবার আগুন ভয়াবহ আকার ধারণ করে। এর পাশাপাশি পাওয়ার হাউসে আগুন লাগার ফলে এলাকায় সাময়িকভ❀াবে বিদ্যুৎ বন্ধ হয়ে যায়।
প্রসঙ্গত, পাওয়ার হাউসের পিছনে ট্রান্সফর্মা🦩র থেকে শুরু করে অন্যান্য মূল্যবান বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম ছিল। এদিনের আগুনের ফলে সেই সব পুড়ে ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে। পুড়ে যাওয়া সামগ্রিক মূল্য প্রায় কয়েক লক্ষ টাকা। তবে এটি বিদ্যুৎ দফতরের হওয়ার স্বাভাবিক তাতে ক্ষতি হয়েছে রাজ্যের। তবে ঘটনার জেরে ওই এলাকায় বেশ কিছুকไ্ষণ বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ থাকে। যার ফলে সমস্যায় পড়েন গ্রামের মানুষ।
পা🤡ওয়ার হাউসের এক কর্মী জানান, স্থানীয়দের কাছ থেকে পাওয়ার হাউসে আগুন লাগার কথা জেনে তিনি কর্তৃপক্ষকে এবং দমকলকে খবর দিয়েছিলেন। কীভাবে পাওয়ার হাউসে আগুন লাগলে সে বিষয়ে এখনও স্পষ্ট কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে দমকলের প্রাথমিক অনুমান শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছে। আগুন লাগার কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে । এ বিষয়ে বি🍌স্তারিত তথ্য জানার পরে দমকলের কাছ থেকে বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে।