গণধর্ষণের জেরে হাঁসখালিতে নাবালিকার মৃত্যুর পর ১০ দিন কেটেছে। আদালতের নির্দেশে ঘটনার তদন্তে নেমেছে সিবিআই। কিন্তু এখনো আতঙ্ক কাটছে না নির্যাতিতার পরিবার ও এলা൲কাবাসীর। অভিযꦉোগ, নাবালিকার পরিবারকে কার্যত একঘরে করে রাখা হয়েছে। যার জেরে তাঁর পারলৌকিক ক্রিয়া করতে রাজি হচ্ছেন না কোনও পুরহিত।
নিহত নাবালিকার পরিবারের দাবি, আতঙ্কে এলাকার কোনও পুরহিত নাবালিকার পারলৌকিক ক্রিয়া করতে রাজি হচ্ছেন না। পাওয়া যাচ🌟্ছে না ক্ষৌরকারও। কেন তারা কাজ করতে রাজি নন তা অবশ্য খোলসা করে বলেননি কেউই। তবে হাবে ভাবে স্পষ্ট, এই ঝামেলায় জড়াতে চান না কেউ।
স্থানীয়দের একাংশের ধারণা, যে করে হোক ছেলেকে জেল থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসবেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান সমর꧃ গোয়ালা। তার পর যারা তার বিরুদ্ধে মুখ খুলেছে তাদের বিরুদ্ধে বেছে বেছে বদলা নেবে সে। তাই নির্যাতিতার পরিবারের থেকে দূরত্ব বজায় রাখছেন সবাই।
বৃহস্পতিবার ♏হাঁসখালিতে নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন বামেদের প্রতিনিধিদল। প্রতিনিধিদলে ছিলেন আইনজীবী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়। সেখানে ফের হাঁসখালি খুন নিয়ে মন্তব্যের জন্য পকসো আইনের ২৩ নম্বর ধারায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গ্রেফতারি দাবি করেন তিনি।