এই বাংলায় কোনও কিছুই বোধ হয় অসম্ভব নয়। এবার সামনে এল নয়া কেলেঙ্কারি। ভারতী ঘোষ ও সংশ্লিষ্ট মামলায় বাজেয়াপ্ত হওয়া কয়েক কোটি টাকা বন্যার জলে নষ্ট হয়ে গিয়েছে বলে খবর। কা🌼র্যত কেলেঙ্কারির একশেষ! সূত্রের খবর ঘাটাল মহকুমা ট্রেজারিতে রাখা ছিল সেই টাকা। কিন্তু বন্যার জলে সেই টাকার একাংশ নষ্ট হয়ে গিয়েছে বলে খবর। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই হইচই পড়ে গিয়েছে।
বিষয়টি জানাজা💜নি হতেই নড়েচড়়ে বসে সিআইডি। এনিয়ে একপ্রস্থ খোঁজখবরও শুরু হয়েছে। বাকি টাকা মেদিনীপুর আদালতে সরানোরℱ প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে বলে খবর।
সূত্রের খবর, প্রাক্তন আইপিএস ভারতী ঘোষ ও তার ঘনিষ্ঠ পুলিশ আধিকারিকদের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে প্রচুর পুরানো নোট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। অভিযোগ উঠেছিল নোটবন্দির সময় ভারতী ঘোষ ও তাঁর ঘনিষ্ঠরা নিজেদের প্রভাব খাটিয়ে ৫০০ ও🌠 ১০০০ টাকার নোটের বদলে সোনা সংগ্রহ করছিলেন। এরপর ২০১৮ সালে তল্লাশির সময় প্রচুর পুরানো নোট বাতিল করা হয় বলে খবর।
কিন্তু বন্যার জল ঘাটাল মহকুমা শাসকের ট্রেজারিতে গেল কী করে? সূত্রের খবর, ২০২১ সালের বন্যাতে প্ꩵরবল জলের চাপে আচমকাই মহকুমা শাসকের অফিস সংলগ্ন পাঁচিল ভেঙে যায়। এরপর হু হু করে জল ভেতরে ঢুকতে থাকে। জলমগ্ন হয়ে গিয়েছিল ট্রেজারির একাংশ। তখনই ওই টাকা নষ্ট হয়ে গিয়েছে বলে খবর।
সূত্রের খবর, আদালতের অনুমতি নিয়েই ট্রাঙ্কভর্তি টাকা রাখা হয়েছিল ঘাটাল মহকুমা শাসকের ট্রেজারিতে। আর সেই টাকার একাংশই জলে নষ্ট হয়ে গিয়েছে বলে খবর। কিন্তু সেই টাকা যাতে নষ্ট না হয় সেক্ষেত্রে ঠিক কী ব্যবস্থা নেওয়া﷽ হয়েছিল তা নিয়েও এবার প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
এদিকে আনন্দবাজারের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, ভারতী ঘোষ জানিয়েছেন, মামলা বিচারা♉ধীন। তাই মন্তব্য করব না। তবে এটুুকু বলব, ওই টাকা আমার নয়। সময়ে সব জানতে পারবেন♉।