তাঁর বাড়ি ও বিড়ি কারখানায় আয়কর তল্লাশিতে উদ্ধার হয়েছে ১১ কোটি টাকা। গরুপাচার মামলায় গত💛 মাসেই তাঁকে দিল্লিতে তলব করেছিল ইডি। এহেন তৃণমূল বিধায়ক তথা রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী জাকির হোসেন প্রকাশ্য মঞ্চে স্বীকার করলেন তৃণমূল চুরি করে। আর তিনি যখন একথা স্বীকার করছেন তখন পাশে বসে রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমꩵ।
শনিবার জঙ্গিপুরে জেলা নেতৃতౠ্বের সঙ্গে সাংগঠনিক পর্যালোচনা বৈঠক করেন ফিরহাদ হাকিম। সেই মঞ্চেই বিস্ফোরক দাবি করেন স্থানীয় বিধায়ক জাকির হোসেন। তিনি বলেন, ‘আজ আমরা চুরি করছি, আমাদের দলের প্রধানরা চুরি করছে। তার দায় আমাদের দিদিকে নিতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতি বদলাতে হবে। আমরা চাই না দিদির বদনাম হোক, ববিদার বদনাম হোক। যꦜে দুর্নীতি করছে তাদের নামে আমার কাছে অভিযোগ করবেন। আমি ববিদার কাছে অভিযোগ করব। দাদাকে বলব, যে যে প্রধানদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তারা ধরা পড়ুক। তা না হলে দল স্বচ্ছ হবে না'।
জাকির হোসেনের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় বিজেপির রাজ্য সভাপতি স✱ুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘আমরা♎ এতদিন যে অভিযোগ করতাম তৃণমূল এখন নিজে মুখে সে কথা স্বীকার করছে। কিন্তু মানুষ তার মত ঠিক করে ফেলেছে। সাগরদিঘি তা দেখিয়ে দিয়েছে। এখন আর ভালোমানুষি করে লাভ হবে না।’
সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, ‘উনি চোরেদের নাম জানলে বলছেন না কেন? তাঁদের নামে FIR করছেন না কেন? তৃণমূল আর চোর এখন সমার্থক। যার বাড়ি থেকে ১১ কোটি টাকা উদ্ধার 🎀হয় তাঁর মুখে এসব কথা♑ মানায় না।’