জলঙ্গীতে CAA বিরোধী বিক্ষোভে গুলিকাণ্ডে ৩ জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। তবে মূল অভিযুক্ত স্থানীয় তৃণমূল ব্লক সভাপতি তহিরুদ্দিন মণ্ডল এখনো অধরা। তাঁর গ্রেফতারির দাবিতে বৃহস্পতিবার থেকে ফের বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন সাহেবনগরের বাস💝িন্দা। এদিন মৃতদেহ নিয়ে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, বুধবার শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেꦫন সাহেবনগরের CAA ব🦩িরোধী নাগরিক মঞ্চের সদস্যরা। তখনই ঘটনাস্থলে পৌঁছন তৃণমূলের জলঙ্গী উত্তর ব্লক সভাপতি তহিরুদ্দিন। সাঙ্গপাঙ্গদের নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিক্ষোভকারীদের শাসাতে থাকেন তিনি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ৭ – ৮টি গাড়ি করে আসেন তহিরুদ্দিন ও তার দলবল। তার মধ্যে ছিল তহিরুদ্দিনের ২ ভাই ও স্থানীয় কিছু যুবক। ছিল কিছু বহিরাগত গুন্ডাও। গাড়ি করে ওই এলাকা দিয়ে যাওয়ার সময় চলন্ত গাড়ি থেকেই আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে গুলি চালায় তারা।
নিহতদের কারও সঙ্গেই CAA বিরোধী আন্দোলনের কোনও যোগ ছিল না বলে জানিয়েছেন স্থা♏নীয়রা। জানিয়েছেন, নিহতরা কাকতালীয়ভাবে ঘটন𓃲াস্থলে হাজির ছিলেন মাত্র। তাদের সঙ্গে রাজনীতি বা CAA বিরোধী আন্দোলনের কোনও যোগ নেই।
ঘট🧔নায় তহিরুদ্দিন-সহ মোট ১০ জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন নিহত আনারুল মণ্ডলের পরিবারের লোকেরা। এর পরই তহিরুদ্দিনের ভাই-সহ ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তহিরুদ্দিন এখনো বেপাত্তা বলে দাবি পুলিশের।
এদিন তহিরুদ্দিনের গ্রেফতারির দাবিতে মৃতদেহ নিয়ে বিক্ষোভ দেখান সাহেবনগরের মানুষ। তহিরুদ্দি𒁃ন গ্রেফতার না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। গ্রামে মোতায়েন হয়েছে প্রচুর বাহিনী। তহিরুদ্দিনকে গ্রেফতার করতে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।