নিজের মাটিতে চিরঘুমে শায়িত 🎐হলেন লাদাখ সীমান্তের শহিদ রাজেশ ওরাওঁ। শুক্রবার সকালে রাস্তার দু’ধারে জনপ্লাবনে পেরিয়ে মহম্মদবাজারে বেলগড়িয়ায় পৌঁছয় শহিদের দেহ। বীরকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সেখানেও উপচে পড়ে ভিড়। চোখের জলে তরতাজা ছেলেটাকে শেষ ব𒐪িদায় জানান আত্মীয় ও পড়শিরা।
বৃহস্পতিবার রাতে পানাগড়ে পৌঁছেছিল রাজেশের দেহ। শুক্রবার সকালে সেখানেই তাঁকে গান স্যালুট দেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এর পর শুরু হয় শেষযাত্রা।༺ সেনাবাহিনীর মরদেহবাহী শকটে করে দেহ নিয়ে বীরভূমের প্রত্যন্ত বেলগড়িয়ার উদ্দেশে শুরু হয় যাত্র🦄া।
ততক্ষণে খবর ছড়িয়ে পড়েছে পথে-প্রান্তরে। শহিদকে শেষবার দেখতে রাস্তার দু’ধার💮ে জমে গিয়েছে হাজার হাজার মানুষের ভিড়। কেউ চোখের জলে, কেউ স্লোগানে বীরকে শেষ শ্রদ্ধা জানান। শেষযাত্রা বীরভূম জেলাꦛয় ঢুকলে এগনো আরও মুশকিল হয়ে পড়ে। দুবরাজপুর – সিউড়ি হয়ে মহম্মদবাজার পৌঁছতে এমনিতে লাগে মিনিট ৪৫। সেই পথ পেরোতে এদিন লাগে প্রায় ২ ঘণ্টা।
সকালꦦ ৯.৩০ মিনিট নাগাদ গ্রামে পৌঁছয় শহিদ রাজেশের দেহ। সেখানে হাজির ছিলেন শাসক ও বিরোধী দলের নেতা ও জনপ্রতিনিধিরা। ছিলেন অনুব্রত মণ্ডল, লকেট চট্টোপাধ্যায়, সৌমিত্র খাঁ। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের তরফে সেখানে শহিদকে গান স্যালুট দেওয়া হয়। এর পর বাড়ির সামনেই সমাহিত করা হয় শহিদ রাজেশ ওরাওঁকে।&nbಞsp;
সোমবার লাদাখের গা🤡লওয়ান সীমান্তে চিনা আগ্রাসনের জবাব দিতে গিয়ে শহিদ হয়েছেন ২০ জন ভারতীয় সৈনিক। তার মধ্যে রয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের ২ শহিদ। রাজেশ ছাড়াও দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছেন আলিপুরদুয়ারের বিপুল ﷺরায়। এদিন তাঁর দেহও পৌঁছেছে গ্রামে।