বঙ্গ রাজনীতিতে রঙিন এক চরিত্রের নাম মদন মিত্র। বিভিন্🧸ন সময় বিস্ফোরক সম মন্তব্য করে বা সোশ্যাল মিডিয়ার লাইভের কারণে খবরের শিরোনামে এসেছেন। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী কোনও পদে না 🦩থাকলেও প্রাসঙ্গিকতা হারাননি। এহেন মদন মিত্র বিতর্কে জড়ালেন আইন ভেঙে। সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও সমুদ্রসৈকত গাড়ি চালালেন কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক। সেই ছবি নিজের ফেসবুক পেজে পোস্টও করলেন তিনি।
দুর্গাপুজোয় সপরিবারে মন্দারমণিতে গিয়েছেন মদন মিত্র। সেখানেই বিকেলে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সমুদ্রসৈকতে গাড়ি চালালেন বিধায়ক। যদিও সরকারি নিয়মে মন্দিরমণির সমুদ্রসৈকতে গাড়ি চালানো নিষিদ্ধ। এর আগে মহালয়ার সকালে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষের ছবিতে মালা দিয়ে তর্পণ করে বিতর্ক জড়িয়েছিলেন মদন। তর্পণ করে ম💎দন মিত্র বলেছিলেন, ‘ব্যক্তিগত জীবনে ওঁরা সুস্থ থাকুন। তাঁদের দীর্ঘায়ু কামনা করি। আগামী বছরে পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর তর্পণ করতে আর কোনও বিজেপি নেতাকে খুঁজে পাওয়া যাবে না। মানুষ এদের প্রতি বিরক্ত হয়ে উঠেছে। এরা যে র♔াজনৈতিক সন্ত্রাস এবং তাণ্ডব চলাচ্ছে তার অবসান ঘটুক। এই তর্পণ বিজেপির রাজনৈতিক অপমৃত্যুর তর্পণ।’ মদন মিত্রের এরকম আচরণ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন রাজ্য বিধানসভায় স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেছিলেন, ‘পাবলিসিটি পাওয়ার জন্য মদন মিত্র এমন কাজ করছেন।’ তারপরও অবশ্য মদন দমেননি।
পুজোয় নতুন মিউজিক ভিডিয়ো প্রকাশ করেন মদন মিত্র। চোখে কালো চশমা, গলায় উত্তরীয়, ধুতি-পাঞ্জাবীতে তাঁকে দেখা যায় ভিডিয়োতে। নতুন এই গানের ভিডিয়োর নাম ‘মা এসেছে’। নিজের সোশ্যাল মি🗹ডিয়া অ্যাকাউন্টে এই পুজোর গানের ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন মদন মিত্র। গায়িকা চয়নিকার সঙ্গে এই মিউজিক ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। ভিডিয়োতে মদনকে ধুনচি নাচে পা মেলাতে দেখা গিয়েছিল।