আবার বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটল হাওড়ার শালিমারে। হাওড়ার শালিমার স্টেশনের ৫ নম্বর রেল গেটের কাছে এই অগ্নি𓄧কাণ্ডের ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। আজ, রবিবার ভোর ৫টা নাগাদ আগুন লাগে। তার জেরে পুড়ে ছাই হয়ে যায় বেশ কয়েকটি দোকান। তবে আধঘণ্টার চেষ্টায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা গিয়েছে। যদিও এই আগুনের লেলিহান শিখায় বেশ কযেকটি দোকান ভূস্মীভূত হয়ে গিয়েছে। তাতে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে বলে খবর।
ঠিক কী ঘটেছে হাওড়ার শালিমারে? স্থানীয় সূত্রে খবর, আজ ভোরে হঠাৎ দেখতে পাওয়া যায় একটি পান বিড়ির দোকান জ্বলছে। সেই আগুনের জেরে আরও কয়েকটি খাবার, মোবাইল রিচার্জ, প্লাস্টিকের খেলনার দোকানেও আগুন লেগে যায়। তাতে পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা বালতি করে জল দিলꦺেও লাভ হয়নি। তখন খবর দেওয়া হয় দমকল এবং বি গার্ডেন থানায়। দমকলের দুটি ইঞ্জিন পৌঁছে যায় ঘটনাস্থলে। তার পর আধ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
আর কী জানা যায়? আগুন লাগার পর ঘটনাস্থলে ছুটে আসে পুলিশও। কী কারণে আগুন লেগেছিল, তা এখনও স্পষ্ট নয় বলে জানিয়েছে দমকল। হতাহতের এখনও কোনও খবর নেই😼। তবে অন্তত ৮টা দোকান পুড়ে ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে। ছট পুজোর দিন রবিবার ভোররাতে শালিমার ৫ নম্বর গেট এলাকার বি গার্ডেন থানা এলাকার এই বিধ্বংসী আগুনে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন মানুষজন। সকালবেল𝔍া মানুষ যখন রাস্তা বের হন তখন তাঁরা বিশাল ধোঁয়া দেখতে পান।
ঠিক কী জানাচ্ছে দমকল? এই ঘটনার পর দমকল সূত্রে খবর, আগুন লাগার কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। তবে প্রাথমিক অনুমান শꦓর্ট সার্কিটের ফলে আগুন লেগে থাকতে পারে। যদিও তদন্ত করার পরেই দেখা যাবে আগুন লাগার প্রকৃত কারণ। দমকলের আধিকারিক জানান, প্রায় আটটি দোকান পুড়ে গিয়েছে। তার মধ্যে খাবার দোকান, রিচার্জের দোকান এবং কিছু প্লাস্টিক ডাম্প করা ছিল। সেখানে আগুন ছড়িয়ে পড়তেই বড় আকার নিয়েছিল। উল্লেখ্য, কিছুদিন আগে বিধ্বংসী আগুন লেগেছিল চেতলার আবাসনে। কালীপুজোর দিন ভয়াব🦋হ অগ্নিকাণ্ড লাগে বানতলা চর্মনগরীর এক ব্যাগ তৈরির কারখানা ও গুদামে।