দুই ভাইয়ের গল্প, যারা মায়ের ভালোবাসার টানে পুনরায় জন্ম নিয়েছিল, এম🥀ন একটি গল্প নিয়ে তৈরি হয়েছিল করণ অর্জুন। ১৯৯৫ সালের ১৩ জানুয়ারি সিনেমাটি মুক্তি পায় বড় পর্দায়, তারপর তৈরি হয় এক ইতিহাস। আজ ৩০ বছর পরেও সিনেমাটি একই রকম ভাবে জনপ্রিয় মানুষের মধ্যে। সিনেমাটি ৩০ বছর অতিক্রম করার আনন্দে আগামী ২২ নভেম্বর ‘করণ-অর্জুন’ পুনর🀅ায় মুক্তি পাবে সিনেমা হলে।
সিনেমার পরিচালক রাকেশ রোশন ‘করণ-অর্জুন’ সিনেমাটি তৈরি করার গল্প বলতে গিয়ে বলেন, ‘আমি রাখির সঙ্গে একজন সহ-অভিনেতা হিসেবে কাজ করেছিলাম। অমরেশ পুরির সঙ্গেও কাজ করেছিলাম আমি, ‘কিং আঙ্কেল’ সিনেমায় পরিচালক হিসেবে কাজ করেছিলাম শাহরুখ খানের সঙ্গে। স্বাভাবিকভাবেই এই সিনেমায় যারা ছিলেন ত📖াঁরা সকলে একটি পরিবারের মতো হয়ে গিয়েছিলেন।’
(আরও পড়ুন: ইন্দ্রদীপ-🏅ইমনদের ধমক খেয়ে সারেগামাপা বাদ যুগল! দেখা মিলল না অতনুඣরও, জোড়া এলিমিনেশন নাকি?)
ঋত্বিকের বাবা বলেন, ‘তখন কোনও ভ্যানিটি ভ্যান ছিল না। শুটিং না থাকলে অমরেশ পুরির কাছে সকলে মিলে আমরা গল্প শুনতাম। সন্ধ্যার চা খাওয়া হতো আউটডোরে শুটিং করার সময়। শুটিং করতে করতে সকলের মধ্যে যে একটা আলাদাই বন্ধুত্ব তৈরি হয়েছিল🎶, তা সিনেমায় প্রতিফলিত হয়েছিল খুব ভালোভাবে।’
পরিচালক বলেন, ‘এই সিনেমায় মূলত একটি পু𝄹নর্জন্মের ঘটনা তুলে ধরা হয়েছিল। সিনেমাটি এমন একটি গল্পের ওপর তৈরি করা হয়েছিল, যা বিশ্বাসযোগ্য ছিল না। একজন মায়ের হয়ে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য সন্তানরা পুনরায় জন্মগ্রহণ করে, এমন একটি গল্প খুব স্বাভাবিক ভাবেই গ্রহণযোগ্য ছিল না।কিন্তু ‘করণ-অর্জুন’ সিনেমাটিকে যেভাবে মানুষ ভালোবাসা দিয়েছিল, তাতে সত্যিই আমি অবাক হয়ে গিয়েছিলাম।’
(আরও পড়ুন: বাধ্য হয়ে ‘রোশানাই’ ছাড়🦄লেন অনুষ্কা! জলসার এই মেগায় শনের নতুন নায়িকা কে?)
রাকেশের কথায়, ‘৩০ বছর পর এই সিনেমাটিᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ পুনরায় মুক্তি দেওয়ার অন্যতম একটি বড় কারণ হলো আমি দেখতে চাই এই সিনেমার গল্প আজও মানুষ ভালোবাসে কিনা। সেই আবেগ, সেই বিশ্বাস, এই রূপকথার গল্প এখনও মানুষ আগের মতো বিশ্বাস করে কিনা সেটাই দে🐼খতে চাই আমি।’