‘গাইতে হয় গাইছি, গানে মনটাই নেই…', ‘এই মঞ্চটা পেয়েছো,তার সম্মান করো’, বিচারকদের থেকে এমনই সব মন্তব্য় পেয়ে ডেঞ্জার জোনে গিয়েছিল রাঘব-ইমনের টিমের যুগল কিশোর। আর সদ্য সমাপ্ত সপ্তাহে আশঙ্কা মতোই সারেগামাপা-র মঞ্চ ছেড়ে চলে যেতে হল যুগল কিশোরকে। আরও পড়ুন-‘গাইতে হয় গ♓াইছি, গানে মনটাই নেই…', যুগলকে ধমক ღইন্দ্রদীপের, অখুশি ইমন-শান্তনুরা!
যুগলের পাহাড়িয়া মেঠো সুর শুরুতে দর্শক-বিচারকদের মন ভেজালেও, একটা খারাপ পারফরম্যান্সের মাশুল গুণতে হল যুগꦍলকে। শেষ দিন যুগলের উদ্দেশে শান্তনু মৈত্র বলেন, ‘তোমার গলার আওয়াজ ✅খুব সুন্দর। ফ্য়ান্টাস্টিক। তোমাকে জি বাংলা সারেগামাপা-র মঞ্চে তোমাকে পেয়ে খুব গর্বিত’। ইমন-রাঘবের টিমের অংশ ছিলেন যুগল। মন খারাপ দুজনেরই। শেষবেলায় ইমন বলেন, ‘আমার আর রাঘবদার তরফ থেকে অনেক ভালোবাসা। ভালো থাকিস’।
মন খারাপ নিয়েই গ্রুমারদের ধন্য়বাদ জানায় যুগল। সে বলে, ‘এমন স্য়ারেদের কাছে শিখতে পারাটা সৌভাগ্যের, এই মঞ্চটা আ🥀মাকে অনেক কিছু দিয়েছ। আরও অনেক কিছু শেখা বাকি..’।
এই সপ্তাহের দুই এপিসোডে অনীক, তিথি, অঙ্কনা, আরাত্রিকাদের দেখা মিললেও গাইতে শোনা যায়নি অতনু মিশ্রকে। ইমন-রাঘবের টিমের আরেক সদস্যের দেখা না পেয়ে চিন্তিত হয়ে পড়ে অনেকেই। দর্শক▨দের মনে প্🥂রশ্ন জাগে তবে কি অতনুও কোনও কারণে বাদ পড়ল নাকি? এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে খোদ অতনু।
কাঁথির এই ওয়ান্ডার বয় ফেসবুক পোস্টে জানায়ꦍ, ‘অনেকে কমেন্ট করেছেন আমার কী হয়েছে এই সপ্তাহে গান গাইলাম না কেন? সকল🌺কে বলি আমার কিছু হয়নি। আমি ভালো আছি। সামনের সপ্তাহে গান গাইব। আপনাদের সকলের আশীর্বাদ যেন সারাজীবন আমার সাথে থাকে।’
কেন এই সপ্তাহে গাইল না সে? তা খোলসা করেন𓃲ি অতনু, বরং বলেছে সে ভালো আছে। তবে সম্প্রতি প্রচণ্ড অসুস্থ হয়ে পড়েছিল খুদে গায়ক। আগের সপ্তাহে জ্বর নিয়েই মঞ্চে গান গেয়েছিল। খুব সম্ভবত শরীরিক অসুস্থতার জেরেই সদ্য শেষ হওয়া সপ্তাহে দেখা মেলেনি তাঁ🐷র।
অতনু আ♊গেভাগেই জি টিভি সারেগামাপা লিটিল চ্যাম্পের ম𝄹ঞ্চ মাতিয়েছে। সেখানে চতুর্থ স্থানে শেষ করে সে। এবার বড়দের ভিড়েও নিজের আলাদা একটা পরিচিতি গড়েছে ১০ বছরের এই বিস্ময় বালক।
সময় যত গড়াচ্ছে ততই কঠিন হচ্ছে সারেগামাপা-র মোকাবিলা। এই বছর লড়াই শুধু প্রতিযোগিদের মধ্যে নয়, লড়াই জমে উঠেছে বিচারকদের মধ্যেও। কার টিমের প্রতিযোগির মাথায় উঠবে সেরার মুকুট সেইদিকেও নজর সকলের। টক্কর এতটাই জোরদার যে গত রবিবারের এপিসোডে সবচেয়ে কম নম্বর পেয়ে ডেঞ্জর জোনে যাওয়ার পথ প্রস্তুত হয়েছিল আরাত্রিকার জন্য। তবে✅ সে ২৯ নম্বর পাওয়ায় সিদ্ধান্ত বদল করেন বিচারকরা।