এক সপ্তাহের মধ্যে উচ্চ প্রাথমিকে দ্বিতীয় কাউন্সিলিং-এর বিজ্ঞপ্তি দেবে স্কুল সার্ভিস কমিশন। শনিবার এক সংবাদমাধ্যকে এমনটাই ইঙ্গিত দিলেন স্কুল সা💛র্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার।
প্রথম ক♌াউন্সিলিং-এ হাজারেরও বেশি চাকরি প্রার্থী অনুপস্থিত ছিলেন। অনেকে আবার চাকরি পেয়ে গ্রামে শিক্ষকতা করাতে যেতে চাননি। ফলে এবার ওয়েটিং লিস্ট থেকে দুহাজার চাকরি প্রার্থী ডাক পাবেন।
ওই সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, উচ্চ প্রাথমিকের প্রথমℱ কাউন্সিলিং-এ ১ হাজার ২৫ জন চাকরি প্রার্থী অনুপস্থিত ছিলেন। আবার ৯২ জন গ্রামে স্কুল মেলায় চাকরিতে যোগ দিতে চাননি। এই পরিস্থিতিতে স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, ‘আমাদের এক সপ্তাহ সময় দিতে হবে দ্বিতীয় পর্যায়ে কাউন্সিলিং শুরু করার জন্য।’ অর্থাৎ এক সপ্তাহ পর দ্বিতীয় কাউন্সিলিং শুরু হবে।
চাকরি পেয়েও গ্রামের স্কুলে পড়াতে যেতে না চাওয়া নিয়ে ইতিমধ্যেই বিভিন্নমহল থেকে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। বিষয়টি নিয়ে উদ্🌞বেগ প্রকাশ করেন শিক্ষাবিদরাও।
(পড়তে পারেন। তালাচাবি লাগিয়ে চললেন! বিএড ব🌟িশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যে༒র উপর চটেছেন ব্রাত্য)
চাকরিপ্রার্থীদের এই মনোভাবের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করতে চলেছে রাজ্য সরকার, তেমনই ইঙ্গিত দেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। চাকরি জীবনের শুরুতে গ্রামে গিয়ে পড়াতে হবে এমনই নীতি 🍸আনতে চলেছে সরকা🌠র। চিকিৎসকদের মতো এই নীতি কার্যকর করা হবে শিক্ষকদের ক্ষেত্রেও।