তৃণমূলের জন্য বোমা বাঁধার মতো সব পাপ কাজ করেন মুসলিম কর্মীরা। আর নিজেদের বুথে হেরে দলীয় পদ আলো করে বসে থাকেন হিন্দু নেতারা। এর মূল্যায়ণ হওয়া দরকার। ২১ জুলাইꦇয়ের প্রস্তুতি সভায় শুক্রবার এমনই চাঁচাছোলা মন্তব্য করলেন বীরভূমের সাঁইথিয়া ব্লকের তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি ইউনুস। তাঁর এই মন্ত𝓡ব্যে চরম অস্বস্তিতে পড়েছে দল। এমনকী তাঁকে দল থেকে সাসপেন্ডের ভাবনা চিন্তা চলছে বলেও সূত্রের খবর।
আরও পড়ুন - রোজভ্যালি কর্তা গৌতম কুন🌃্ডুর জামিন, আমানতকারীরা কি টাকা ফেরত পাবেন🌌?
পড়তে থাকুন - এব💃ার রাজ্যপালে🦹র বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে গেল মমতার সরকার, কারণটা কী?
শুক্রবার দলীয় বৈঠকে ইউনুস বলেন, ‘জেলায় এমন কিছু নেতা আমরা দেখছি যাদের অবস্থা কিন্তু খ൩ুব একটা ভালো নয়। তারা জেলার বড় বড় পদে হয়তো বসে আছেন, কিন্তু তার বুথে রেজাল্টের অবস্থা খুব খারাপ। এগুলো ভাবতে হবে। এগুলোর মূল্যায়ণ করতে হবে। সংখ্যালঘু আর কী করবে? সংখ্যালঘু আর যাবেই বা কোথায়? কিন্তু 🍌সংখ্যাগুরু যারা বড় বড় পদ নিয়ে বসে আছেন তাদের আমাদের একটু চোখে আঙুল দিয়ে বুঝিয়ে দিতে হবে যে আপনারা বুথেই জিততে পারছেন না, জেলার আবার কী দায়িত্ব নেবেন?’
এর পরই তৃণমূলের জেলা কোর কমিটিতে থাকা হিন্দু নেতাদের কটাক্ষ করে ইউনুস বলেন, ‘সবই স𒅌ংখ্যালঘু করবে, বোম বাঁধা থেকে লাঠি… সবই পাপ আমরা করব এটা ঠিক না।’
ইউনুসের এই মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে দলের জেলা কোর কমিটির সদস্য কাজল শেখ বলেন, ‘ওই বৈঠকে আমি উপস্থিত ছিলাম না। তবে পরে খবরটা জানতে পারি। একজন ব্লকের নেতার জেলা কোর কমিটির নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা অবশ্যই বাঞ্ছনীয় নয়। বিষয়টা নিয়ে আমরা কোর কমিটিতে আলোচনা করব। তবে এগুলো নিয়ে দলের ভিতরে আলোচনা করলেই ভালো হয়। এটা ইউনুসের ব্যক্তিগত মতামত। লোকসভা নির্বাচনে বীরভূমে কোনও হিংসার ঘটন🌸া ঘটেনি। কোনও থানায় কোনও অভিযোগ জমা পড়েনি। ফলে ইউনুস যা বলেছে তার ভিত্তি আছে বলে আমি মনে করি না।’
আরও পড়ুন - রাতে নৌকায়ಌ ঘুমিয়ে থাকার সময় ভয়ঙ্কর কাণ্ড, মৎস্যজীবীকে💙 টেনে নিয়ে গেল বাঘ
তৃণমূলকে কটাক্ষ করে জেলা বিজেপি সভাপতি ধ্রুব সাহা বলেন, ‘ভোটের পরে কেন এদের বোধদয় হচ্ছে? ভোটের আগে কেন এরা বুঝতে পারছে না। তখন তো তাদের সব শিয়ালের এক রা। তৃণমূলের কোর কমিটির নেতারা তাদের বিজ🐽েপির জুজু দেখাচ্ছে যে বিজেপি আসবে তোদের তাড়াবে। তারা স্বীকার করছে যে তারা বোমা মারে, বুথ দখল করে, মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার হনন করে তৃণমূলকে জেতায়। আশা 🔯করি ২০২৬ সালের ভোটের সময় এই বোধ তাদের ভিতরে কাজ করবে।’