জনমানবশূন্য একটা জায়গা। কেউ থাকে না সেখানে। সীমান্ত সংলগ্ন এই জায়গাটি ‘নো ম্যান্স ল্যান💞্ড’ বলেই পরিচিত। কিন্তু এই জায়গাটির উপর দিয়ে যাতায়াত করতে হয় পায়ে হেঁটে। কারণ কোনও যোগাযোগ ব্যবস্থা নেই। এটাই বসিরহাটের ঘোজাডাঙা সীমান্তে ‘নো ম্যান্স ল্যান্ড’। এবার আর সেখানে পায়ে হেঁটে যেতে হবে না। কারণ ভারত–বাংলাদেশের যাত্রীদের জন্য চালু হয়ে গেল বিনামূল্যের টোটো পরিষেবা। যা দেখে খুশি সকলেই।
এবার সেখানে এই টোটোর মাধ্যমেই এক দেশ থেকে আর এক দেশে পাড়ি দেওয়া যাবে। যেখানে আগে ♓পাসপোর্ট জমা রেখে যেতে হতো। ‘নো ম্যান্স ল্যান্ড’–এর উপর দিয়ে পায়ে হেঁটেই যেতে হতো পদ্মাপারে। এখানে দু’দেশের সাধারণ মানুষ থেকে রোগী সকলকেই ঝক্কি সামলাতে হতো জিনিসপত্র নিয়ে। এই পথটি প্রায় এক কিলোমিটার। এবার সেখানেই চলবে টোটো। বিনামূল্যে মিলবে পরিষেবা।
এবার এই টোটো পরিষেবা চালু হয়ে যাওয়া😼য় দু’দেশের মানুষকে কষ্ট করতে হবে না। এই এক কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটেই যেতে–আসতে হতো। তাই জিনিসপত্র নিয়ে সাধারণ মানুষকে কষ্ট করে আসতে হতো। রোগী থাকলে সমস্যা আরও বেশি। এমনকী এই পথ হেঁটে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়তেন। এই সমস্যা দেখেইꦑ বসিরহাট ঘোজাডাঙ্গা ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং–এর পক্ষ থেকে সম্পূর্ণ বিনা পয়সায় যাতায়াত করার নতুন ব্যবস্থা করা হয়।
কিন্তু এই পরিষেবা কতক্ষণ চলবে? এই বিষয়ে ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্টের সম্পাদক সঞ্জীব মণ্ডল বলেন, ‘সারাদিনই এই পরিꦏষেবা চলবে। ভারত–বাংলাদেশের মধ্যে এই প্রথম বসিরহাট ঘোজাডাঙা সীমান্তে এই পরিষেবা চালু করা হচ্ছে।’ এই পরিষেবা আগে ছিল না। তাই এটি চালু হওয়ায় খুশি সাধারণ মানুষ। আরও খুশি বিনামূল্যে পরিষেবাটি চালু হওয়ায়।