নাগাড়ে বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত চলছিলই৷ এবার তারই ম💖ধ্যে শুক্রবার রাত ১২টায় ভূমিকম্প অনুভূত হল জলপাইগুড়িতে৷ আর তার জেরে সবথেকে বেশি কম্পন অনুভূত হল ধুপগুড়ি ব্লকে৷ তবে ভূমিকম্পে কাঁপল গোটা উত্তরবঙ্গ–সহ শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং সমতল ও পাহাড় এবং আলি♊পুরদুয়ারের ভারত–ভুটান সীমান্তও।
ঠিক কী ঘটেছে জলপাইগুড়িতে? স্থানীয় সূত্রে খবর, শুক্রবার রাত ১২টা নাগাদ জোরালো কম্পনে ঘর–বাড়ি নড়ে ওঠে৷ পর পর দু’বার ঝাঁকুনিতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন মানুষজন। ভূমিকম্পের জেরে আতঙ্ক ছড়িয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকায়। যদিও ক্ষয়ক⛄্ষতির খবর মেলেনি। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, রাত ১১টা বেজে ৫৯ মিনিটে কম্পন অনুভূত হয়৷ রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্𒊎রা ছিল ৪.৩৷ ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল ভুটানের রাজধানী থিম্পু৷ ভূগর্ভ থেকে পাঁচ কিলোমিটার গভীরে ছিল ভূমিকম্পের উৎসস্থল৷ তাই লাগোয়া জলপাইগুড়ি জেলায় কম্পন অনুভূত হয়েছে।
তারপর কী হল সেখানে? কম্পনের ফলে মানুষজন বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসেন। বৃষ্ট▨ির মধ্যেই🌄 মৃদু কম্পনেও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে৷ জেলার সব ব্লকেই কম্পন অনুভূত হয়েছে৷ আবার কম্পনের আশঙ্কায় বেশ কিছুক্ষণ রাস্তাতেই সময় কাটা🏅লেন বহু মানুষজন। তবে উত্তরবঙ্গের এই খবর চা🌟উর হতেই সকাল থেকে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।
উল্লেখ্য, কয়েকদিন ধরেই নাগাড়ে বৃষ্টিতে ব🍌িপর্যস্ত জলপাইগুড়ি৷ পাহাড় থেকে সমতল বানভাসী পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এমনকী অনেক জায়গায় ধস পর্যন্ত নেমেছে। এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ধুপগুড়ি শহরেও জল জমার সমস্যা দেখা দিয়েছে৷ টানা বৃষ্টিতে এমনিতেই নাজেহাল মানুষ৷ এই পরিস্থিতিতে মাঝরাতের ভূমিকম্পে আতঙ্ক আরও বেড়েছে৷