শব্দদূষণ রোধে একাধিক শব্দবাজি নিষিদ্ধ করেছে আদালত। তারপরেও রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ব্যবসায়ীরা মজুত করে রাখছেন নিষিদ্ধ শব্দবাজি। দীপাবলির আগে ফের উদ্ধার হল প্রচুর 🥃পরিমাণে নিষিদ্ধ শব্দবাজি। উত্তর চব্বিশ পরগনা থেকে প্রায় ২ হাজার কিলোগ্রাম নিষিদ্ধ শব্দবাজি উদ্ধার করল পুলিশ। গোপালনগরের ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের সুন্দরপুর এলাকায় হানা দিয়ে এই পরিমাণ নিষিদ্ধ শব্দবাজি বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ🌳। ঘটনায় এক ব্যবসায়ীকেউ পুলিশ গ্রেফতার করেছে। ধৃত ব্যবসায়ীর নাম তারক ঘোষ।
শব্দবাজি বিক্রি-মজুত করলেই বিপুল জরিমানা, 💜তিন বছরের জে𓂃ল
দীপাবলির আগে নিষিদ্ধ শব্দবাজি রুখতে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সুন্দরপুর এলাকার তারক ঘোষের গুদামে হানা দেয় পুলিশ। সেখানে পুলিশ প্রথমে শুধুই আতাসবাজি দেখতে পায়। এরপর সেগুলি সরাতেই বেরিয়ে আসে বিপুল পরিমাণে নিষিদ্ধ শব্দবাজি। আতশবাজির আড়ালে এই নিষিদ্ধ শব্দবাজি লুকিয়ে রাখা হয়েছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ। উদ্ধার হওয়া বাজির আনুমান꧋িক মূল্য ৭থেকে ৮ লক্ষ টাকা।
ব্যবসায়ী জানিয়েছেন, এই পরিমাণ শব্দবাজি তিনি নিয়ে এসেছিলেন গাংনাপুর থেকে। তিনি জানান, তার গুদামে তিন থেকে চার লক্ষ টাকার বাজি রয়েছে। সবই তিনি কিনেছিলেন ব্যাঙ্ক থেকে লোন নিয়ে কিনেছিলেন। বনগ💙াঁ এবং পার্শ্ববর্তী বাজারে এই বাঁশি গুলি তার সরবরাহ করার পরিকল্পনা ছিল। অন্যদিকে, গাইঘাটা থানার পুলিশ নিষিদ্ধ শব্দবাজি রাখার অভিযোগে দুই ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে। বাজিগুলিকে নষ্ট করার উদ্যোগ নিয়েছে পুলিশ।