শরীরটা ভাল ছিল না। তাই চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু আর যে বাড়ি ফেরা হবে না সেটা কেউই বুঝতে পারেননি। বর্ধমানে ডাক্তার দেখিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন মুর্শিদাবাদের বড়ঞা ব্লকের ফুলিয়া গ🍰্রামের পাঁচজন বাসিন্দা। কিন্তু মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় ওই পাঁচজনের মধ্যে তিনজনের মৃত্যু হল। বাকি দু’জনের অব🤡স্থা আশঙ্কাজনক। এই মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনার পর আলোড়ন পড়ে গিয়েছে এলাকায়। শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে।
ঠিক কী ঘটেছে কেতুগ্রামে? স্থানীয় সূত্রে খবর, মুর্শিদাবাদের বড়ঞা ব্লকের ফুলিয়া গ্রাম থেকে বর্ধমানে ডাক্তার দেখাতে গিয়েছিলেন পাঁচজন। মদন মল্লিক, বাদশা মল্লিক, চাঁদ শেখ, চম্পা বিবি এবং পারভেজ হোসেন ডাক্তার দেখাতে গিয়েছিলেন। ডাক্তার দেখিয়ে ফেরার পথে তাঁদের ছোট গাড়ির স🍸ঙ্গে গ্যাস ট্যাঙ্কারের ধাক্কা লাগে। আর তার জেরে রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন পাঁচজন। তাঁদেরকে উদ্ধার করে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে তিনজনকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।
পুলিশ কী তথ্য পেয়েছে? পুলিশ সূত্রে খবর, বর্ধমান থেকে মুর্শিদাবাদ যাওয়ার পথে পথ দুর্ঘটনার কবলে পড়ে ফুলিয⛦়া গ্রামের বাসিন্দারা। মদন মল্লিক, বাদশা মল্লিক এবং চাঁদ শেখ পথ দুর্🌱ঘটনায় মারা যান। অপরদিকে চম্পা বিবি এবং পারভেজ হোসেন আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন হাসপাতালে। আজ, বৃহস্পতিবার হলদিয়া ফরাক্কা বাদশাহী সড়কের উপর বর্ধমান থেকে ডাক্তার দেখিয়ে মুর্শিদাবাদের ফুলিয়া গ্রামে বাড়ি ফেরার পথে ছোট গাড়ির সঙ্গে গ্যাস ট্যাঙ্কারের সংঘর্ষ হয় কেতুগ্রাম এলাকায়। তাতেই তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। তিনজনের দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে।
আর কী জানা যাচ্ছে? এই পথ দুর্ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে গোটা এলাকা জুড়ে। এই ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে কেতুগ্রাম থানার পুলিশ। মৃত ব্যক্তিদের দেহ ময়নাতদন্তের জন্য বর্ধমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ। কেমন করে এই পথ দুর্ঘটনা ঘটল? সেই বিষয়টিও খতিয়ে দেখছে কেতুগ্রাম থানার পুলিশ। দীর্ঘদিন ধরে হলদিয়া ফরাক্কা বাদশাহী সড়কের অবস্থা কঙ্ক𒉰ালসার হয়ে থাকায় এই মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HꦡT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p7me4aup