তৃণমূল কংগ্রেসের তিনবারের বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী সুব্রত সাহা প্রয়াত হওয়ায় উপনির্বাচন হচ্ছে সাগরদিঘি বিধানসভা কেন্দ্রে। বাম–কংগ্রেস জোট করে নির্বাচনে লড়াই করছে। তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছꦐেন দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। বাম–কংগ্রেস জোটের প্রার্থী ছিলেন বাইরন বিশ্বাস এবং বিজেপির প্রার্থী দিলীপ সাহা। কিন্তু এখানে প্রথম এবং দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোটগণনায় কংগ্রেসের প্রার্থী বাইরন বিশ্বাস এগিয়ে রয়েছেন। যা কপালে ভাঁজ ফেলেছে ঘাসফুল শিবিরের।
এখানে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রচারে এসে বলেছিলেন, কংগ্রেসকে ভোট দেওয়ার অর্থ বিজেপির হাত শক্ত করা। আর অধীর চৌধুরী দাবি করেছিলেন, শান্তিপূর্ণ ভোট নিশ্চিত করেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। তাই তৃণমূলের জেতার কোনও জায়গা নেই। যꦏদিও এখনও গণনা শেষ হয়নি। পরের দিকে এগিয়ে যেতে পারে তৃণমূলও। সেই সম্ভাবনাও আছে। এখন দ্বিতীয় রাউন্ড গণনার শেষে এগিয়ে আছেন বাম–কংগ্রেস জোটে🎐র প্রার্থী বাইরন বিশ্বাস। আর পিছিয়ে গিয়ে দ্বিতীয় স্থানে তৃণমূল। তৃতীয় স্থানে বিজেপি। সুতরাং টানটান উত্তেজনা তৈরি হয়েছে সাগরদিঘিতে।
এদিকে প্রথম রাউন্ড গণনা শেষে সাগরদিঘিতে তৃণমূল প্রার্থী দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে ৫১৫ ভোটে এগিয়েছিলেনꦇ কংগ্রেসের বাইরন বিশ্বাস। দ্বিতীয় রাউন্ডে সেই ব্যবধান বেড়ে দাঁড়াল ২ হাজার ৮০। পোস্টাল ব্যালট গণনার শুরুতে ৫১৫ ভোটে এগিয়ে গেলেন কংগ্রেস প্রার্থী। যদিও🌊 এটি একেবারেই প্রাথমিক স্তরের গণনা। তাই ফল ঘুরতে সময় লাগবে না বলে অ✃নেকে মনে করছেন। সাগরদিঘিতে মোট ১৬ রাউন্ড গণনা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
অন্যদিকে সাগরদিঘিতে ভোট গণনার শুরুতেই বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। এসডিপিআই প্রার্থীর কাউন্টিং এজেন্টদের গণনা কেন্দ্রের ভিতরে ঢুকতে না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তবে ভোটগণনায় যে ট্রেন্ড দেখা যাচ্ছে তাতে কংগ্রেসের মুখে হাসি ফুটলেও ফুটতে পারে। সেটা হলে শূন্য থেকℱে বিধানসভায় খাতা খুলবে কংগ্রেস। আর বাম–কংগ্রেস জোট প্রার্থী বাইরন বিশ্বাস জিতলে তা বাংলায় বাম–কংগ্রেসকে নতুন অক্সিজেন দেবে। এখন 🦩অবশ্য সবাই চুপচাপ সেদিকে তাকিয়ে রয়েছেন।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্꧃ক //htipad.🗹onelink.me/277p/p7me4aup