শান্তিনিকেতনে প্রতিবেশীর বাড়ির ছাদ থেকে শিশুর দেহ উদ্ধারের ঘটনায় ফের প্রশ্নে পুলিশের ভূমিকা। পুলিশি তৎপরতা নিয়ে প্রশ্ন না থাকলেও কেন পাশের বাড়িতে দেহ উদ্𓆏ধার করতে পুলিশের ৫২ ঘণ্টা সময় লাগল তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন স্থানীয়রা। তাঁদের দাবি, দেহ যে রুবি বিবির বাড়িতে রয়েছে তা আগে থেকেই জানত পুলিশ। জনরোষের কথা ভেবে সেকথা প্রকাশ করেনি তারা।
মঙ্গলবার দুপুরে দেহ উদ্ধারের পর মোলডাঙা গ্রামে যান বীরভূমের পুলিশ সুপার নগে🌼ন্দ্র ত্রিপাঠী। তিনি বলেন, রবিবার থেকে আমরা শিশুটিকে খুঁজে বার করতে চেষ্টায় কোনও ফাঁক রাখিনি। রবিবারই শিশুটির খোঁজে ৬টি বিশেষ দল গঠন করা হয়। এলাকায় প্রতিটি বাড়িতে ঢুকে তল্লাশি করেন পুলিশকর্মী ও স্থানীয়রা। কিন্তু কোথাও তার খোঁজ পাওয়𒊎া যায়নি।
পুলিশ সুপার জানান, সোমবার শিশুটির বাড়ি থেকে ২ কিলোমিটার পর্যন্ত স𒈔মস্ত জায়গায় তন্ন তন্🐓ন করে তাকে খোঁজে পুলিশের বিশেষ বাহিনী। কিন্তু তাতেও ফল মেলেনি। ঘটনার পর শিশুটির বাবার সঙ্গে কথা হয়েছিল তাঁর। তখন তিনি প্রতিবেশীর দিকে সন্দেহ বলে জানিয়েছিলেন।
শান্তিনিকতনে শিশু শিবম ঠাকুর খুনে গ্রেফতার প্রতিবেশী রুবি বিবি
স্থানীয়দের দাবি, মঙ্গলবার প্রতিবেশী রুবি বিবির বাড়ির ছাদ থেকে যখন দেহ উদ্ধার হয়েছিল তার আগেই সেখানে পৌঁছে গিয়েছিলেন পুলিশকর্মীরা। অভিযুক্তকেও আগেই থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এর পর বাড়ির ছা𒉰দে উদ্ধার হয় দেহ। স্থানীয়দের অভিযোগ, দেহ যে রুবি বিবির বাড়ির ছাদে রয়েছে তা জানত পুলিশ। কিন্তু বিষয়টিকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টায় ছিল তারা। মঙ্গলবার দেহে পচন ধরায় মাছি উড়তে শুরু করে। এর পর তারা দেহ উদ্ধারে বাধ্য হন।
পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, শিশুটিকে🦂 জীবিত উদ্ধার করতেꦡ না পারায় আমি মর্মাহত। আর তো কিছু করার নেই। দোষীর শাস্তির ব্যবস্থা করব।