শুক্রবার রাত থেকেই ঝোড়ো হওয়ার সঙ্গে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। বৃষ্টির সঙ্গে বইছে হিমেল হাওয়া। ফলে বৈশাখের মধ্যেও সোয়েটার পরে স্কুলে আসতে হয়েছে স্কুল পড়ুয়াদের। দক্ষিণবঙ𒐪্গে যখন প্রবল তাপপ্রবাহের কারণে গরমের ছুটি এগিয়ে আনতে হচ্ছে, সেখানে উল্টো চিত্রই ধরা পড়😼ল উত্তরবঙ্গের এক অংশে।
শুক্রবার রাত থেকে জলপাইগুড়ি জেলায় শুরু হয় কালবৈশাখী ঝড়। ঝড়ের সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় বৃষ্টি। শুক্রবার রাত থেকে শনিবার সকাল পর্যন্ত ২৮.০৬ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টি হওয়ায় জলপাইগুড়ি সহ আশেপাশের এলাকায় তাপমাত্রা অনেকটাই নেমে গিয়েছে। ঠাণ্ডা হাওয়া বইতে শুরু করায় জলপাইগুড়িতেই অনেক খুদে পড়ুয়া সোয়েটার পড়ে স্কুলে আসে। পরিস্থিতি এমনই যে এখানে গরমের ছুটি চাইছেন না শিক্ষক সংগঠনের একাংশই। শিক্ষক সংগঠন এবিটিএ–এর পক্ষ থেকে স্কুল বন্ধ করার বিরুদ্ধে জেলা স্কুল পরিদর্শকের কাছে একটি স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়েছে। ജতাঁদের মতে, দক্ষিণবঙ্গে গরম থা🗹কলেও উত্তরবঙ্গে সেই অর্থে গরম পড়েনি। সেই কারণে এখানে গরমের ছুটি দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
শিক্ষকদের একাংশেไর মতে, জেলাভিত্তিক আবহাওয়ার কথা বিচার করে ছুটি দিলে খুব ভালো হয়। উত্তরবঙ্গে যেহেতু গরম পড়েনি, বৃষ্টি হচ্ছে। তাই উতღ্তরবঙ্গের স্কুলগুলিতে এখনই ছুটি দেওয়ার প্রয়োজন নেই বলেই মনে করি। অভিভাবকদের একাংশের মতে, দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার সঙ্গে উত্তরবঙ্গকে মিলিয়ে ফেললে ভুল হবে। করোনার কারণে দীর্ঘদিন পঠন পাঠন বন্ধ ছিল। এখন যদি স্কুল বন্ধ করে দেওয়া হয়, তাহলে ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার ওপর তার প্রভাব পড়বে।