নিহতের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়, পাচারকারীদের মদত দিতেই কোচবিহারে নিহত যুবকের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। রবিবার পূর্ব মেদিনীপুরের রামনগরে বিজেপির জনসভা থেকে এমনই বললেন দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। শনিবার কোচবিহারের মাথাভাঙায় দলী♈য় সভা থেকে বিএসএফের গুলিতে নিহত স্থানীয় যুবক প্রেম কুমার বর্মনের মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন অভিষেক।
তার পালটা এদিন সুকান্তবাবু বলেন, ‘ভাইপো উত্তরবঙ্গে গেছে। সেখানে গিয়ে বিএসএফের গুলিতে এক চোরাচালানকারী মারা গেছে তার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছে। দেখা করে সেখানকার স্থানীয় মানুষকে উসকাচ্ছে। উদ্দেশ ওই ছেলেটার মৃত্যুতে সমবেদনা জানানো নয়। উদ্দেশ এটা, আমাদের মোদী সরকারের কড়াকড়িতে বর্ডারে 🌄গরু পাচার বন্ধ হয়ে গেছে। গরুর টাকাটা অ্যাকাউন্টে পৌঁছচ্ছে না। লাভটা বাড়িতে পৌঁছচ্ছে না’।
শনিবার কোচবিহারের মাথাভাঙায় এক জনসভায় যোগদান করেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে তিনি অভিযোগ করেন, রাজবংশী যুবক প্রেমকুমা𓂃র বর্মনকে বিএসএফ গুলি করে মেরেছে। তাঁকে ১ – ২ হাত দূর থেকে গুলি করা হয়েছে। কাশ্মীরে যে বন্দুক জঙ্গি মারার কাজে ব্যবহার করা হয় সেই বন্দুক দিয়ে প্রেমকুমারকে মেরেছে বিএসএফ। ২৪ বছরের যুবকের দ🌸েহ থেকে ১৮০টা গুলি উদ্ধার হয়েছে। সে যদি পাচার করে থাকত তাহলে তাকে গ্রেফতার করতে পারত। আমি বিএসএফ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ও নিশীথ প্রামাণিককে চ্যালেঞ্জ করছি, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে মানুষের কাছে ক্ষমা চাও। যারা প্রেম কুমারকে গুলি করেছে তাদের মাথায় প্রধানমন্ত্রী - স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যার হাত থাকুক না কেন, শেষ দেখে ছাড়ব।